দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে ৮ লাখ টেস্টিং কিট দেবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
যুগান্তর রিপোর্ট
৩১ আগস্ট ২০২০, ১৬:৩৮:২৬ | অনলাইন সংস্করণ

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে খুব দ্রুত ৮ লাখ কোভিড কিট ও ২টি টেস্টিং ল্যাব প্রদান করবে।
সোমবার সচিবালয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেয়ানের সঙ্গে একটি দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় উভয় দেশের বাস্তব অভিজ্ঞারচিত্রসমূহের তথ্য আদান-প্রদান করা হয়।
দেশে করোনা ভ্যাকসিন আমদানি প্রসঙ্গে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “দেশে ভ্যাকসিন আমদানি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। চায়না কোম্পানি সাইনোভ্যাককে ইতিমধ্যেই দেশে শেষ ধাপের ট্রায়ালে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ভারতের সেরাম কোম্পানি কর্তৃক উৎপাদিত অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন আনার বিষয়েও আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে রাশিয়া সরকারের কাছেও ভ্যাকসিন আমদানির ব্যাপারে আমরা চিঠি দিয়েছি। এ ব্যাপারে রাশিয়ার অ্যাম্বেসেডরের সঙ্গে সরকারের ফলপ্রসূ আলোচনাও হয়েছে। করোনা মোকাবেলায় যে ভ্যাকসিন আগে আসবে সরকার সেটিকে প্রাধান্য দেবে।”
ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলী নূর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে ৮ লাখ টেস্টিং কিট দেবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক স্বপন বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে খুব দ্রুত ৮ লাখ কোভিড কিট ও ২টি টেস্টিং ল্যাব প্রদান করবে।
সোমবার সচিবালয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত লি জ্যাং কেয়ানের সঙ্গে একটি দ্বি-পাক্ষিক বৈঠক শেষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে কোভিড-১৯ মোকাবেলায় উভয় দেশের বাস্তব অভিজ্ঞারচিত্রসমূহের তথ্য আদান-প্রদান করা হয়।
দেশে করোনা ভ্যাকসিন আমদানি প্রসঙ্গে ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “দেশে ভ্যাকসিন আমদানি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। চায়না কোম্পানি সাইনোভ্যাককে ইতিমধ্যেই দেশে শেষ ধাপের ট্রায়ালে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। ভারতের সেরাম কোম্পানি কর্তৃক উৎপাদিত অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন আনার বিষয়েও আলোচনা চলছে। একই সঙ্গে রাশিয়া সরকারের কাছেও ভ্যাকসিন আমদানির ব্যাপারে আমরা চিঠি দিয়েছি। এ ব্যাপারে রাশিয়ার অ্যাম্বেসেডরের সঙ্গে সরকারের ফলপ্রসূ আলোচনাও হয়েছে। করোনা মোকাবেলায় যে ভ্যাকসিন আগে আসবে সরকার সেটিকে প্রাধান্য দেবে।”
ব্রিফিংকালে স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলী নূর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।