১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে: ডব্লিউএইচও
jugantor
১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে: ডব্লিউএইচও

  অনলাইন ডেস্ক  

৩০ জুন ২০২২, ১৪:৫১:১৮  |  অনলাইন সংস্করণ

১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে: ডব্লিউএইচও

করোনা মহামারি পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। তবে মহামারি শেষ হয়নি। ১১০ দেশে মহামারি করোনার সংক্রমণ বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

স্থানীয় সময় বুধবার ডব্লিউএইচও সতর্কতা জারি করে বলেছে, ১১০ দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। খবর এএনআইয়ের।

ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক ট্রেডোস আধানম গেব্রিয়েসুস বলেন, করোনা নিয়ে গবেষণা হুমকির মুখে পড়েছে। কারণ করোনার জিনোম সিকোয়েন্স কমে গেছে। ফলে ওমিক্রন ও ভবিষ্যতে করোনার আরও ধরনগুলো চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

গেব্রিয়েসুস বলেন, করোনা অনেক জায়গায় বিএ৪ ও বিএ৫-এ রূপ নিয়েছে। ১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। ফলে পুরো বিশ্বে করোনার সংক্রমণ ২০ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি অঞ্চলের মধ্যে তিনটিতে মৃত্যু বেড়েছে। তবে তুলনামূলকভাবে বিশ্বে মৃত্যুহার স্থিতিশীল আছে বলে জানান তিনি।

করোনা ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ইস্যুতে গণমাধ্যমে দেওয়া ব্রিফিংয়ে গেব্রিয়েসুস কমপক্ষে ৭০ শতাংশ জনগণকে টিকা দিতে সব দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গত দেড় বছরে বিশ্বব্যাপী এক হাজার ২০০ কোটিরও বেশি টিকা বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ডব্লিউএইচওর প্রধান গেব্রিয়েসুস বলেন, নিম্নআয়ের দেশগুলোর কয়েক লাখ মানুষ, হাজারও স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক ব্যক্তিরা টিকার বাইরে রয়েছেন। এর অর্থ হলো— তারা করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।

মাত্র ৫৮ শতাংশ দেশ ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে পেরেছে বলে জানান গেব্রিয়েসুস। নিম্নআয়ের দেশগুলোর এই লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয় বলে জানান তিনি। উদাহরণ হিসেবে রুয়ান্ডার কথা বলেন তিনি। দেশটিতে করোনার দ্বিতীয় টিকা নেওয়ার হার ৬৫ শতাংশের নিচে।

১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে: ডব্লিউএইচও

 অনলাইন ডেস্ক 
৩০ জুন ২০২২, ০২:৫১ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ
১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে: ডব্লিউএইচও
ছবি: সংগৃহীত

করোনা মহামারি পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। তবে মহামারি শেষ হয়নি। ১১০ দেশে মহামারি করোনার সংক্রমণ বেড়েছে বলে মন্তব্য করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। 

স্থানীয় সময় বুধবার ডব্লিউএইচও সতর্কতা জারি করে বলেছে, ১১০ দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। খবর এএনআইয়ের।

ডব্লিউএইচওর মহাপরিচালক ট্রেডোস আধানম গেব্রিয়েসুস বলেন, করোনা নিয়ে গবেষণা হুমকির মুখে পড়েছে। কারণ করোনার জিনোম সিকোয়েন্স কমে গেছে। ফলে ওমিক্রন ও ভবিষ্যতে করোনার আরও ধরনগুলো চিহ্নিত করা কঠিন হয়ে পড়ছে।

গেব্রিয়েসুস বলেন, করোনা অনেক জায়গায় বিএ৪ ও বিএ৫-এ রূপ নিয়েছে। ১১০ দেশে করোনার সংক্রমণ বেড়েছে। ফলে পুরো বিশ্বে করোনার সংক্রমণ ২০ শতাংশ বেড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি অঞ্চলের মধ্যে তিনটিতে মৃত্যু বেড়েছে। তবে তুলনামূলকভাবে বিশ্বে মৃত্যুহার স্থিতিশীল আছে বলে জানান তিনি।

করোনা ও বৈশ্বিক স্বাস্থ্য ইস্যুতে গণমাধ্যমে দেওয়া ব্রিফিংয়ে গেব্রিয়েসুস কমপক্ষে ৭০ শতাংশ জনগণকে টিকা দিতে সব দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গত দেড় বছরে বিশ্বব্যাপী এক হাজার ২০০ কোটিরও বেশি টিকা বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ডব্লিউএইচওর প্রধান গেব্রিয়েসুস বলেন, নিম্নআয়ের দেশগুলোর কয়েক লাখ মানুষ, হাজারও স্বাস্থ্যকর্মী ও বয়স্ক ব্যক্তিরা টিকার বাইরে রয়েছেন। এর অর্থ হলো— তারা করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন।

মাত্র ৫৮ শতাংশ দেশ ৭০ শতাংশ মানুষকে টিকা দিতে পেরেছে বলে জানান গেব্রিয়েসুস। নিম্নআয়ের দেশগুলোর এই লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয় বলে জানান তিনি। উদাহরণ হিসেবে রুয়ান্ডার কথা বলেন তিনি। দেশটিতে করোনার দ্বিতীয় টিকা নেওয়ার হার ৬৫ শতাংশের নিচে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন