জেলা-উপজেলায় শিশুদের ১১ অক্টোবর থেকে টিকাদান শুরু
করোনা প্রতিরোধে ৫-১১ বছরের শিশুদের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি আগামী ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।
শনিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে আয়োজিত ‘৫-১১ বছরের শিশুদের কোভিড-১৯ টিকা কার্যক্রমবিষয়ক জাতীয় অ্যাডভোকেসি ওয়ার্কশপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, সব মিলিয়ে দেশে ২ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩৭ জন শিশুকে এ টিকার আওতায় আনা হবে।
সচিব বলেন, আগামী ১১ অক্টোবর থেকে পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান শুরু করব। এতে কমিউনিটি পর্যায়ে আমাদের শিশুদের কাছে টিকা পৌঁছে যাবে। এর মাধ্যমে টিকা না পাওয়া বাকি শিশুরা আমাদের কাভারেজে চলে আসবে।
তিনি বলেন, অনেক দেশেই বাচ্চাদের টিকাদান শুরু হয়নি, আমরা শুরু করেছি। প্রথম থেকেই টিকা প্রয়োগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বরাবর আবেদন করে রেখেছিলাম, আমরা অনুমোদন পাওয়ার পর পরই কার্যকর শুরু করেছি। এর আগে থেকেই আমরা টিকার সোর্স নিশ্চিত করে রেখেছি।
আনোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের মানুষের মধ্যে একটা অভ্যাস গড়ে উঠেছে, করোনা প্রকোপ বেড়ে গেলেই তাদের মধ্যে টিকা নেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এমন মানসিকতার পরিবর্তন দরকার।
টিকাদানের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত করোনায় যারা মারা যাচ্ছেন, তারা টিকা নেননি। এমনকি টিকা না নিয়ে কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন, তারা অনেকটাই ঝুঁকিতে পড়ে যাচ্ছেন।
জেলা-উপজেলায় শিশুদের ১১ অক্টোবর থেকে টিকাদান শুরু
যুগান্তর প্রতিবেদন
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৩:০২:৫২ | অনলাইন সংস্করণ
করোনা প্রতিরোধে ৫-১১ বছরের শিশুদের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি আগামী ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব ড. মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার।
শনিবার দুপুর ১২টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে আয়োজিত ‘৫-১১ বছরের শিশুদের কোভিড-১৯ টিকা কার্যক্রমবিষয়ক জাতীয় অ্যাডভোকেসি ওয়ার্কশপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, সব মিলিয়ে দেশে ২ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার ৭৩৭ জন শিশুকে এ টিকার আওতায় আনা হবে।
সচিব বলেন, আগামী ১১ অক্টোবর থেকে পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান শুরু করব। এতে কমিউনিটি পর্যায়ে আমাদের শিশুদের কাছে টিকা পৌঁছে যাবে। এর মাধ্যমে টিকা না পাওয়া বাকি শিশুরা আমাদের কাভারেজে চলে আসবে।
তিনি বলেন, অনেক দেশেই বাচ্চাদের টিকাদান শুরু হয়নি, আমরা শুরু করেছি। প্রথম থেকেই টিকা প্রয়োগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বরাবর আবেদন করে রেখেছিলাম, আমরা অনুমোদন পাওয়ার পর পরই কার্যকর শুরু করেছি। এর আগে থেকেই আমরা টিকার সোর্স নিশ্চিত করে রেখেছি।
আনোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের মানুষের মধ্যে একটা অভ্যাস গড়ে উঠেছে, করোনা প্রকোপ বেড়ে গেলেই তাদের মধ্যে টিকা নেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এমন মানসিকতার পরিবর্তন দরকার।
টিকাদানের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত করোনায় যারা মারা যাচ্ছেন, তারা টিকা নেননি। এমনকি টিকা না নিয়ে কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন, তারা অনেকটাই ঝুঁকিতে পড়ে যাচ্ছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023