১১২ কোটি অবৈধ টাকা বৈধ হলো ১২ কোটির ‘বিনিময়ে’
যুগান্তর প্রতিবেদন
০৫ ডিসেম্বর ২০২১, ১৮:৩৭:৪৩ | অনলাইন সংস্করণ
২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই থেকে নভেম্বর) অপ্রদর্শিত ১১২ কোটি টাকা (কালো টাকা) বৈধ বা সাদা করা হয়েছে। এই কালো টাকা ১৫০ ব্যক্তির।তারা কর হিসেবে ১২ কোটি টাকার কিছু বেশি সরকারের কোষাগারে জমা দিয়ে টাকাগুলো বৈধ বা সাদা করেছেন।
১১২ কোটি টাকার মধ্যে নগদ, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য আর্থিক খাতে বিনিয়োগ দেখিয়ে ৯০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। আর বাকি টাকা বৈধ করা হয়েছে আবাসন খাত ও শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ দেখিয়ে।
যদিও গত অর্থবছরের একই সময়ে ৫৫০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছিল।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ১২২ জন তাদের কালো টাকা বৈধ বা সাদা করেছেন। তার পরের দুই মাসে করেছেন মাত্র ২৮ জন।
এদিকে আগের অর্থবছরে (২০২০-২১) রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা (কালো টাকা) বৈধ বা সাদা করা হয়। প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা সরকারকে কর দিয়ে প্রায় ১২ হাজার ব্যক্তি তাদের এই অবৈধ টাকাগুলো বৈধ করেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- চিকিৎসক, সরকারি চাকরিজীবী, তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক, ব্যাংকের স্পন্সর-ডিরেক্টর, স্বর্ণ ব্যবসায়ী প্রমুখ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
১১২ কোটি অবৈধ টাকা বৈধ হলো ১২ কোটির ‘বিনিময়ে’
২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই থেকে নভেম্বর) অপ্রদর্শিত ১১২ কোটি টাকা (কালো টাকা) বৈধ বা সাদা করা হয়েছে। এই কালো টাকা ১৫০ ব্যক্তির।তারা কর হিসেবে ১২ কোটি টাকার কিছু বেশি সরকারের কোষাগারে জমা দিয়ে টাকাগুলো বৈধ বা সাদা করেছেন।
১১২ কোটি টাকার মধ্যে নগদ, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র ও অন্যান্য আর্থিক খাতে বিনিয়োগ দেখিয়ে ৯০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। আর বাকি টাকা বৈধ করা হয়েছে আবাসন খাত ও শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ দেখিয়ে।
যদিও গত অর্থবছরের একই সময়ে ৫৫০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছিল।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সংশ্লিষ্ট দপ্তর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ১২২ জন তাদের কালো টাকা বৈধ বা সাদা করেছেন। তার পরের দুই মাসে করেছেন মাত্র ২৮ জন।
এদিকে আগের অর্থবছরে (২০২০-২১) রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৬০০ কোটি টাকা (কালো টাকা) বৈধ বা সাদা করা হয়। প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা সরকারকে কর দিয়ে প্রায় ১২ হাজার ব্যক্তি তাদের এই অবৈধ টাকাগুলো বৈধ করেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন- চিকিৎসক, সরকারি চাকরিজীবী, তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক, ব্যাংকের স্পন্সর-ডিরেক্টর, স্বর্ণ ব্যবসায়ী প্রমুখ।