জানুয়ারির মধ্যে ডলার সংকট কেটে যাবে: গভর্নর
যুগান্তর প্রতিবেদন
১৭ নভেম্বর ২০২২, ১২:০৯:৫২ | অনলাইন সংস্করণ
জানুয়ারি মাসের মধ্যে ডলার সংকট কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গত ৩০ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় গভর্নর বলেছিলেন, আগামী জানুয়ারির শুরু থেকে ডলার-সংকট কমে আসবে।
ডলার-সংকটের কারণে আমদানি তদারকি জোরদার করা হয়েছে। ফলে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমেছে। এরপরও আরও দুই মাস ডলার-সংকট চলবে বলে ওই সভায় জানানো হয়।
ডলার বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ওই সভায় বলা হয়, ৩০ লাখ ডলারের বেশি মূল্যের আমদানি ঋণপত্র তদারকি করা হচ্ছে। এতে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমে গেছে। ফলে সামনের দিনে সংকট কেটে যাবে।
গত মার্চ থেকে দেশে ডলারের সংকট তৈরি হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক দীর্ঘদিন ডলারের দাম আটকে রেখে সংকটকে ত্বরান্বিত করে। পরে বাধ্য হয়ে ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব ব্যাংকগুলোর ওপর ছেড়ে দেয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
জানুয়ারির মধ্যে ডলার সংকট কেটে যাবে: গভর্নর
জানুয়ারি মাসের মধ্যে ডলার সংকট কেটে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে গত ৩০ অক্টোবর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও নির্বাহী পরিচালকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় গভর্নর বলেছিলেন, আগামী জানুয়ারির শুরু থেকে ডলার-সংকট কমে আসবে।
ডলার-সংকটের কারণে আমদানি তদারকি জোরদার করা হয়েছে। ফলে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমেছে। এরপরও আরও দুই মাস ডলার-সংকট চলবে বলে ওই সভায় জানানো হয়।
ডলার বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ওই সভায় বলা হয়, ৩০ লাখ ডলারের বেশি মূল্যের আমদানি ঋণপত্র তদারকি করা হচ্ছে। এতে ঋণপত্র খোলার পরিমাণ কমে গেছে। ফলে সামনের দিনে সংকট কেটে যাবে।
গত মার্চ থেকে দেশে ডলারের সংকট তৈরি হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক দীর্ঘদিন ডলারের দাম আটকে রেখে সংকটকে ত্বরান্বিত করে। পরে বাধ্য হয়ে ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব ব্যাংকগুলোর ওপর ছেড়ে দেয়।