‘জমিদার বাড়ি’ চলছে দর্শকপ্রিয়তা নিয়ে
বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুল ধারাবাহিক নাটক ‘জমিদার বাড়ি’ প্রচার হচ্ছে দর্শকপ্রিয়তা নিয়ে। নাটকটি সপ্তাহে তিন দিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে।
এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, শাহনূর, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী, মিলন ভট্ট, সিফাত, ইমতু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ।
নাটকটির গল্প তৈরি করেছেন টিপু আলম মিলন এবং সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন সাজ্জাদ হোসেন দোদুল। নাটকের কাহিনী বলতে গিয়ে বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন বলেন, জমিদারি প্রথা শেষ হয়েছে সেই কবে। ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়িগুলো এখন পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত। জমিদারি প্রথা শেষ হলেও বংশপরম্পরায় তাদের ঠাট-বাঁট, আচার-আচরণ, চলন-বলন এখনো রয়ে গেছে। নদী মরে গেলে যেমন তার বাঁক রয়ে যায়, তেমনি জমিদারি শেষ হলেও তাদের শরীরে রয়ে গেছে জমিদারি রক্ত।
জমিদারি রক্তের কারণেই অহংকারে মাটিতে পা পড়ে না, আশপাশের মানুষকে তাচ্ছিল্য করে, ঘৃণার চোখে দেখে। তাদের চলন বলনে মনে হয় এখনো তারা জমিদার বহাল আছেন, সমাজের সবাই তাদের আগের মতোই সম্মান করবে, কুর্নিশ করবে। তারা মানতেই চায় না এটা এক নতুন সমাজ, তাদের জমিদারি আজ আর নেই। কিন্তু তা না থাকলে কী হবে, জমিদারি প্রথার মতোই শ্রেণি-বৈষম্য এখন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নব্য সমাজ প্রতিভূ জমিদারদের দাপটে সুন্দর সমাজ আজ ক্ষতবিক্ষত। সমাজের নানা অসঙ্গতিগুলোই উঠে এসছে নাটকের গল্পে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
‘জমিদার বাড়ি’ চলছে দর্শকপ্রিয়তা নিয়ে
বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুল ধারাবাহিক নাটক ‘জমিদার বাড়ি’ প্রচার হচ্ছে দর্শকপ্রিয়তা নিয়ে। নাটকটি সপ্তাহে তিন দিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে।
এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, শাহনূর, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী, মিলন ভট্ট, সিফাত, ইমতু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ।
নাটকটির গল্প তৈরি করেছেন টিপু আলম মিলন এবং সংলাপ, চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন সাজ্জাদ হোসেন দোদুল। নাটকের কাহিনী বলতে গিয়ে বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন বলেন, জমিদারি প্রথা শেষ হয়েছে সেই কবে। ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়িগুলো এখন পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত। জমিদারি প্রথা শেষ হলেও বংশপরম্পরায় তাদের ঠাট-বাঁট, আচার-আচরণ, চলন-বলন এখনো রয়ে গেছে। নদী মরে গেলে যেমন তার বাঁক রয়ে যায়, তেমনি জমিদারি শেষ হলেও তাদের শরীরে রয়ে গেছে জমিদারি রক্ত।
জমিদারি রক্তের কারণেই অহংকারে মাটিতে পা পড়ে না, আশপাশের মানুষকে তাচ্ছিল্য করে, ঘৃণার চোখে দেখে। তাদের চলন বলনে মনে হয় এখনো তারা জমিদার বহাল আছেন, সমাজের সবাই তাদের আগের মতোই সম্মান করবে, কুর্নিশ করবে। তারা মানতেই চায় না এটা এক নতুন সমাজ, তাদের জমিদারি আজ আর নেই। কিন্তু তা না থাকলে কী হবে, জমিদারি প্রথার মতোই শ্রেণি-বৈষম্য এখন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নব্য সমাজ প্রতিভূ জমিদারদের দাপটে সুন্দর সমাজ আজ ক্ষতবিক্ষত। সমাজের নানা অসঙ্গতিগুলোই উঠে এসছে নাটকের গল্পে।