‘জমিদার বাড়ি’ জমজমাট
jugantor
‘জমিদার বাড়ি’ জমজমাট

  বিনোদন প্রতিবেদন   

২০ জানুয়ারি ২০২২, ০২:৩৭:০৭  |  অনলাইন সংস্করণ

বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুল ধারাবাহিক নাটক ‘জমিদার বাড়ি’ জনপ্রিয়তা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে। নাটকটি সপ্তাহে তিনদিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে।

এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, শাহনূর, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী, মিলন ভট্ট, সিফাত, ইমতু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ।

নাটকটির গল্প তৈরি করেছেন টিপু আলম মিলন। সংলাপ চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন সাজ্জাদ হোসেন দোদুল।

নাটকের কাহিনি বলতে গিয়ে বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন বলেন, জমিদারি প্রথা শেষ হয়েছে সেই কবে। ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়িগুলো এখন পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত। জমিদারি প্রথা শেষ হলেও বংশ পরম্পরায় তাদের আচার-আচরণ, চলন-বলন এখনও রয়ে গেছে। নদী মরে গেলে যেমন তার বাঁক রয়ে যায়, তেমনি জমিদারি শেষ হলেও তাদের শরীরে রয়ে গেছে সেই রক্ত।

তিনি বলেন, জমিদারি রক্তের কারণেই অহংকারে তাদের মাটিতে পা পড়ে না, আশপাশের মানুষকে তাচ্ছিল্য করে, ঘৃণার চোখে দেখে। তাদের চলন-বলনে মনে হয় এখনও তাদের জমিদারি বহাল আছে, সমাজের সবাই তাদের আগের মতোই সম্মান করবে, কুর্নিশ করবে। তারা মানতেই চায় না এ এক নতুন সমাজ, তাদের জমিদারি এখন আর নেই। কিন্তু তা না থাকলে কী হবে, জমিদারি প্রথার মতোই শ্রেণি বৈষম্য এখন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নব্যসমাজ প্রতিভূ জমিদারদের দাপটে সুন্দর সমাজ আজ ক্ষতবিক্ষত। সমাজের নানা অসঙ্গতিগুলোই ওঠে এসছে নাটকের গল্পে।

‘জমিদার বাড়ি’ জমজমাট

 বিনোদন প্রতিবেদন  
২০ জানুয়ারি ২০২২, ০২:৩৭ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুল ধারাবাহিক নাটক ‘জমিদার বাড়ি’ জনপ্রিয়তা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে। নাটকটি সপ্তাহে তিনদিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার রাত ৯টা ২০ মিনিটে প্রচার হচ্ছে।

এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, শাহনূর, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী,  মিলন ভট্ট, সিফাত, ইমতু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। 

নাটকটির গল্প তৈরি করেছেন টিপু আলম মিলন। সংলাপ চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন সাজ্জাদ হোসেন দোদুল। 

নাটকের কাহিনি বলতে গিয়ে বৈশাখী টিভির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন বলেন, জমিদারি প্রথা শেষ হয়েছে সেই কবে। ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়িগুলো এখন পর্যটনকেন্দ্রে পরিণত। জমিদারি প্রথা শেষ হলেও বংশ পরম্পরায় তাদের আচার-আচরণ, চলন-বলন এখনও রয়ে গেছে। নদী মরে গেলে যেমন তার বাঁক রয়ে যায়, তেমনি জমিদারি শেষ হলেও তাদের শরীরে রয়ে গেছে সেই রক্ত।  

তিনি বলেন, জমিদারি রক্তের কারণেই অহংকারে তাদের মাটিতে পা পড়ে না, আশপাশের মানুষকে তাচ্ছিল্য করে, ঘৃণার চোখে দেখে। তাদের চলন-বলনে মনে হয় এখনও তাদের জমিদারি বহাল আছে, সমাজের সবাই তাদের আগের মতোই সম্মান করবে, কুর্নিশ করবে। তারা মানতেই চায় না এ এক নতুন সমাজ, তাদের জমিদারি এখন আর নেই। কিন্তু তা না থাকলে কী হবে, জমিদারি প্রথার মতোই শ্রেণি বৈষম্য এখন সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। নব্যসমাজ প্রতিভূ জমিদারদের দাপটে সুন্দর সমাজ আজ ক্ষতবিক্ষত। সমাজের নানা অসঙ্গতিগুলোই ওঠে এসছে নাটকের গল্পে।
 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন