যে কারণে এক হয়েছিলেন কুমার বিশ্বজিৎ ও চঞ্চল
যুগান্তর প্রতিবেদন
২৮ মে ২০২২, ০৫:৩০:৫৬ | অনলাইন সংস্করণ
২০১৯ সালের ১১ মে। সেদিন সকালে বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনের গর্ব কুমার বিশ্বজিতের আহ্বানে তার বাসায় উপস্থিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের বরেণ্য অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী।
উপলক্ষ ছিল একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটাবেন, গল্প করবেন আর গোলাম সাব্বিরের ক্যামেরার ফ্রেমে ছবি তুলবেন। কারণ তাদের জন্মদিন একইদিনে। অর্থাৎ তাদের জন্মদিন ১ জুন। ১ জুন আসার আগেই তারা দুজন একসঙ্গে ক্যামেরার ফ্রেমে ছবি তুলেছিলেন। বেশকিছুটা সময় আড্ডা দেবার পর চঞ্চল চৌধুরী যথারীতি চলে যান শুটিংয়ে।
কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, চঞ্চলের অভিনয় আমি দেখেছি। মনপুরায় তো চঞ্চল দুর্দান্ত ছিল। পরবর্তীতে আয়নাবাজিতেও চঞ্চল বাজিমাত করেছিল। এরই মধ্যে তার অভিনীত পাপ-পুণ্য মুক্তি পেয়েছে। শুনেছি এই সিনেমাতেও খুব ভালো অভিনয় করেছে।
সময় করে হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখার আগ্রহ আছে। তবে চঞ্চলকে আমি ভীষণ পছন্দ করি। দারুণ অমায়িক একজন মানুষ। তার আচার ব্যবহারে সবসময়ই আমি মুগ্ধ হই। তার জন্য অগ্রিম জন্মদিনের শুভ কামনা রইল।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, সেই ছোটবেলা থেকেই বিশ্ব দাদার গান শুনে আসছি। এখনো তার গান শোনা হয় অবসরে, কিংবা কাজের ফাঁকে ফাঁকে। দাদা আমাদের সঙ্গীতাঙ্গনের গর্ব। আমাদের সঙ্গীতাঙ্গন যাদের পদচারণায় মুখরিত এখনো, দাদা তাদের মধ্যে অন্যতম একজন। আমি তার গানের ভক্ত।
তিনি আমাকে স্নেহ করেন, ভালোবাসেন- এটা ভীষণ ভালোলাগার। তার সঙ্গে কাটানো মুহুর্ত আমার কাছে মূল্যবান। দোয়া করি দাদা সবসময ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
যে কারণে এক হয়েছিলেন কুমার বিশ্বজিৎ ও চঞ্চল
২০১৯ সালের ১১ মে। সেদিন সকালে বাংলাদেশের সঙ্গীতাঙ্গনের গর্ব কুমার বিশ্বজিতের আহ্বানে তার বাসায় উপস্থিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের বরেণ্য অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী।
উপলক্ষ ছিল একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটাবেন, গল্প করবেন আর গোলাম সাব্বিরের ক্যামেরার ফ্রেমে ছবি তুলবেন। কারণ তাদের জন্মদিন একইদিনে। অর্থাৎ তাদের জন্মদিন ১ জুন। ১ জুন আসার আগেই তারা দুজন একসঙ্গে ক্যামেরার ফ্রেমে ছবি তুলেছিলেন। বেশকিছুটা সময় আড্ডা দেবার পর চঞ্চল চৌধুরী যথারীতি চলে যান শুটিংয়ে।
কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, চঞ্চলের অভিনয় আমি দেখেছি। মনপুরায় তো চঞ্চল দুর্দান্ত ছিল। পরবর্তীতে আয়নাবাজিতেও চঞ্চল বাজিমাত করেছিল। এরই মধ্যে তার অভিনীত পাপ-পুণ্য মুক্তি পেয়েছে। শুনেছি এই সিনেমাতেও খুব ভালো অভিনয় করেছে।
সময় করে হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখার আগ্রহ আছে। তবে চঞ্চলকে আমি ভীষণ পছন্দ করি। দারুণ অমায়িক একজন মানুষ। তার আচার ব্যবহারে সবসময়ই আমি মুগ্ধ হই। তার জন্য অগ্রিম জন্মদিনের শুভ কামনা রইল।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, সেই ছোটবেলা থেকেই বিশ্ব দাদার গান শুনে আসছি। এখনো তার গান শোনা হয় অবসরে, কিংবা কাজের ফাঁকে ফাঁকে। দাদা আমাদের সঙ্গীতাঙ্গনের গর্ব। আমাদের সঙ্গীতাঙ্গন যাদের পদচারণায় মুখরিত এখনো, দাদা তাদের মধ্যে অন্যতম একজন। আমি তার গানের ভক্ত।
তিনি আমাকে স্নেহ করেন, ভালোবাসেন- এটা ভীষণ ভালোলাগার। তার সঙ্গে কাটানো মুহুর্ত আমার কাছে মূল্যবান। দোয়া করি দাদা সবসময ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।