যে কারণে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে মেহজাবিন-নিশোকে
সময়ের জনপ্রিয় জুটি মেহজাবিন চৌধুরী ও অভিনেতা আফরান নিশোসহ ছয়জনকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে।
তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছে। আগামী বছরের ২৫ এপ্রিল আসামিদের সমনের বিষয়ে জবাব দাখিলের দিন ধার্য করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আছাদুজ্জামান বুধবার রিভিশন মামলা নিয়ে এ আদেশ দেন।
টিভি নাটকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কে ‘নেতিবাচক’ শব্দ ব্যবহার করার অভিযোগে রিভিশন মামলায় তাদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য এ সমন জারি করা হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন— চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, নাটকের চিত্রনাট্যকার মঈনুল সানু ও নাটকের পরিচালক রুবেল হাসান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আল মামুন রাসেল জানান, ম্যাজিস্ট্রেট তার আদেশে বলেছেন— নাটকের ডায়ালগে সরাসরি প্রতিবন্ধীদের হেয় করার কোনো বক্তব্য নেই। অথচ প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩-এর ৩৭ ধারায় বলা আছে— প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে নেতিবাচক ও ভ্রান্ত ধারণা দিলেই এ অপরাধ হবে, যা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত উপেক্ষা করেছেন এবং তদন্ত কর্মকর্তা নিজেই স্বীকার করেছেন বিবাদীরা কাজটি করেছেন, কিন্তু নাটক তৈরির সময় ধারণা ছিল না এটি অপরাধ হবে এবং ফেসবুকে ক্ষমাও চেয়েছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, অপরাধ প্রমাণিত কিন্তু আইনে অজ্ঞতা কখনো অজুহাত হিসেবে গণ্য হয় না এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষমা চাইলে তা আইনের শাস্তি থেকে বাঁচার সুযোগ নেই। আদালত রিভিশন মামলাটি গ্রহণ করে আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।
যে কারণে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে মেহজাবিন-নিশোকে
বিনোদন ডেস্ক
১৮ নভেম্বর ২০২২, ১৪:৩৪:৩৪ | অনলাইন সংস্করণ
সময়ের জনপ্রিয় জুটি মেহজাবিন চৌধুরী ও অভিনেতা আফরান নিশোসহ ছয়জনকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হচ্ছে।
তাদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করা হয়েছে। আগামী বছরের ২৫ এপ্রিল আসামিদের সমনের বিষয়ে জবাব দাখিলের দিন ধার্য করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আছাদুজ্জামান বুধবার রিভিশন মামলা নিয়ে এ আদেশ দেন।
টিভি নাটকে প্রতিবন্ধী ব্যক্তি ও প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কে ‘নেতিবাচক’ শব্দ ব্যবহার করার অভিযোগে রিভিশন মামলায় তাদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য এ সমন জারি করা হয়।
মামলার অপর আসামিরা হলেন— চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, নাটকের চিত্রনাট্যকার মঈনুল সানু ও নাটকের পরিচালক রুবেল হাসান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আল মামুন রাসেল জানান, ম্যাজিস্ট্রেট তার আদেশে বলেছেন— নাটকের ডায়ালগে সরাসরি প্রতিবন্ধীদের হেয় করার কোনো বক্তব্য নেই। অথচ প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন ২০১৩-এর ৩৭ ধারায় বলা আছে— প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে নেতিবাচক ও ভ্রান্ত ধারণা দিলেই এ অপরাধ হবে, যা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত উপেক্ষা করেছেন এবং তদন্ত কর্মকর্তা নিজেই স্বীকার করেছেন বিবাদীরা কাজটি করেছেন, কিন্তু নাটক তৈরির সময় ধারণা ছিল না এটি অপরাধ হবে এবং ফেসবুকে ক্ষমাও চেয়েছেন। এর মাধ্যমে বোঝা যায়, অপরাধ প্রমাণিত কিন্তু আইনে অজ্ঞতা কখনো অজুহাত হিসেবে গণ্য হয় না এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষমা চাইলে তা আইনের শাস্তি থেকে বাঁচার সুযোগ নেই। আদালত রিভিশন মামলাটি গ্রহণ করে আসামিদের আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023