দীঘির সঙ্গে সিনেমা করতে চান হিরো আলম 
jugantor
দীঘির সঙ্গে সিনেমা করতে চান হিরো আলম 

  মানিক রাইহান বাপ্পী  

১৯ মার্চ ২০২৩, ১৪:৩৯:৪২  |  অনলাইন সংস্করণ

সম্প্রতি দুবাইয়ে একটি সোনার দোকান উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম। সেখানে হিরো আলম ছাড়াও বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘিসহ অনেক তারকাও অংশ নিয়েছিলেন। একজন খুনের আসামির শো-রুম উদ্বোধনে তারকাদের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
প্রোগ্রাম শেষে রোববার সকাল ৮টা ১০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বিমানে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান হিরো আলম।

এ বিষয়ে দেশে ফেরার পর কথা হয় হিরো আলমের সঙ্গে। জানতে চাওয়া হয় দুবাইতে গিয়ে দীঘির সঙ্গে কথা হয়েছিল কিনা। হলে কী কথা হয়েছিল—এমন প্রশ্নে হিরো আলম যুগান্তরকে বলেন, দীঘির সঙ্গে দেখা হয়েছিল।

শুধু তার সঙ্গে নয়, অংশ নেওয়া সব তারকার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। কিন্তু অনুষ্ঠানে এত লোকের সমাগম ছিল যে নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ মিনিটেই প্রোগাম শেষ করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। শুধু অতিথিরা মঞ্চে উঠতে পেরেছিলেন। আবার অনেক অতিথি ওঠার আগেই লোকজনের ভিড়ে প্রোগ্রাম শেষ করা হয়েছে। একটু বেশি সময় নিয়ে প্রোগ্রামটি চলতে থাকলে দীঘিসহ সব তারকার সঙ্গে আরও কথা হতো। অনুষ্ঠান শেষ হওয়া মাত্রই অতিথিরা নিজের মতো মঞ্চ থেকে বেরিয়ে পড়েন। প্রচুর জনসমাগম ছিল। বের হওয়া খুবই কষ্ট ছিল।

ভবিষ্যতে দীঘির সঙ্গে সিনেমা করার ইচ্ছা আছে কিনা জানতে চাইলে হিরো আলম যুগান্তরকে বলেন, দীঘির সঙ্গে সিনেমা করার ইচ্ছা আছে। তবে এ বিষয়ে দীঘির সম্মতির ব্যাপার আছে। সে যদি রাজি হয় তা হলে অবশ্যই অভিনয় করব।

পুলিশ খুনের আসামি জেনেও কেন আরাভের শোরুম উদ্বোধনে গেলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, আমরা তো আগে জানতাম না। শুধু আমরা কেন পুলিশও বিষয়টি জানত না। পুলিশ জানতে পারলে আমাদের বলত। আর পুলিশ যদি আগে জানতে পারত, তা হলে পুলিশের উচিত ছিল বিমানবন্দরে আমাদেরকে আটকে দেওয়া। কিন্তু তা তো পুলিশ করেনি। বরং আমরা গেছি বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। আমাদের ধন্যবাদ দেওয়া উচিত পুলিশের।

তিনি আরও বলেন, সাকিব আল হাসান এবং আমার মাধ্যমেই পুলিশ একজন হত্যা মামলার পলাতক আসামির সন্ধান পেয়েছে। তাই পুলিশের উচিত— আমাকে আর সাকিব আল হাসানকে মেডেল দেওয়া। আমরা যদি সেখানে না যেতাম, তা হলে পুলিশ ওই আসামির সন্ধান পেত না। তাই আমাদের পুরস্কার দেওয়া উচিত।

দুবাইয়ে কেমন সময় কাটল এ বিষয়ে বলেন, ঢাকার উদ্দেশে বিমানে রওনা দেওয়ার আগে শনিবার বিকালে দুবাইয়ে মরুভূমিতে পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে নিজের গাওয়া ইসলামিক গানের মিউজিক ভিডিওর শুটিং শেষ করেছি। রমজানে এবার চমক হিসেবে আমার গাওয়া ইসলামিক গান থাকবে।


দীঘির সঙ্গে সিনেমা করতে চান হিরো আলম 

 মানিক রাইহান বাপ্পী 
১৯ মার্চ ২০২৩, ০২:৩৯ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

সম্প্রতি দুবাইয়ে একটি সোনার দোকান উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম। সেখানে হিরো আলম ছাড়াও বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘিসহ অনেক তারকাও অংশ নিয়েছিলেন। একজন খুনের আসামির শো-রুম উদ্বোধনে তারকাদের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
প্রোগ্রাম শেষে রোববার সকাল ৮টা ১০ মিনিটে এমিরেটস এয়ারলাইনসের একটি বিমানে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান হিরো আলম।

এ বিষয়ে দেশে ফেরার পর কথা হয় হিরো আলমের সঙ্গে। জানতে চাওয়া হয় দুবাইতে গিয়ে দীঘির সঙ্গে কথা হয়েছিল কিনা। হলে কী কথা হয়েছিল—এমন প্রশ্নে হিরো আলম যুগান্তরকে বলেন, দীঘির সঙ্গে দেখা হয়েছিল।

শুধু তার সঙ্গে নয়, অংশ নেওয়া সব তারকার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। কিন্তু অনুষ্ঠানে এত লোকের সমাগম ছিল যে নিরাপত্তার স্বার্থে ১০ মিনিটেই প্রোগাম শেষ করতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।  শুধু অতিথিরা মঞ্চে উঠতে পেরেছিলেন। আবার অনেক অতিথি ওঠার আগেই লোকজনের ভিড়ে প্রোগ্রাম শেষ করা হয়েছে। একটু বেশি সময় নিয়ে প্রোগ্রামটি চলতে থাকলে দীঘিসহ সব তারকার সঙ্গে আরও কথা হতো।  অনুষ্ঠান শেষ হওয়া মাত্রই অতিথিরা নিজের মতো মঞ্চ থেকে বেরিয়ে পড়েন।  প্রচুর জনসমাগম ছিল।  বের হওয়া খুবই কষ্ট ছিল।

ভবিষ্যতে দীঘির সঙ্গে সিনেমা করার ইচ্ছা আছে কিনা জানতে চাইলে হিরো আলম যুগান্তরকে বলেন, দীঘির সঙ্গে সিনেমা করার ইচ্ছা আছে। তবে এ বিষয়ে দীঘির সম্মতির ব্যাপার আছে। সে যদি রাজি হয় তা হলে অবশ্যই অভিনয় করব।  

পুলিশ খুনের আসামি জেনেও কেন আরাভের শোরুম উদ্বোধনে গেলেন—এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, আমরা তো আগে জানতাম না। শুধু আমরা কেন পুলিশও বিষয়টি জানত না। পুলিশ জানতে পারলে আমাদের বলত। আর পুলিশ যদি আগে জানতে পারত, তা হলে পুলিশের উচিত ছিল বিমানবন্দরে আমাদেরকে আটকে দেওয়া। কিন্তু তা তো পুলিশ করেনি। বরং আমরা গেছি বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। আমাদের ধন্যবাদ দেওয়া উচিত পুলিশের।  

তিনি আরও বলেন, সাকিব আল হাসান এবং আমার মাধ্যমেই পুলিশ একজন হত্যা মামলার পলাতক আসামির সন্ধান পেয়েছে। তাই পুলিশের উচিত— আমাকে আর সাকিব আল হাসানকে মেডেল দেওয়া। আমরা যদি সেখানে না যেতাম, তা হলে পুলিশ ওই আসামির সন্ধান পেত না। তাই আমাদের পুরস্কার দেওয়া উচিত। 

দুবাইয়ে কেমন সময় কাটল এ বিষয়ে বলেন, ঢাকার উদ্দেশে বিমানে রওনা দেওয়ার আগে শনিবার বিকালে দুবাইয়ে মরুভূমিতে পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে নিজের গাওয়া ইসলামিক গানের মিউজিক ভিডিওর শুটিং শেষ করেছি। রমজানে এবার চমক হিসেবে আমার গাওয়া ইসলামিক গান থাকবে।


 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন