শাবনূরের জন্য অনেক কেঁদেছেন পূর্ণিমা
অভিনয় জগতে তারকাদের মধ্যে রেষারেষি দেখা যায়। বিশেষ করে অভিনেত্রীদের মধ্যে বেশি। ঢাকাই সিনেমায় আমরা জেনে আসছি শাবনূর আর পূর্ণিমার মধ্যে দা-কুড়াল সম্পর্ক। আসলেই কি তাই। শুক্রবার বিকালে হঠাৎ এই দুই অভিনেত্রী একসঙ্গে ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি পরিষ্কার করলেন। তারা একে-অপরের প্রশংসাসহ অনেক কথা বলেছেন। পূর্ণিমা একপর্যায়ে বলেই দিয়েছেন আপুর জন্য নতুন নায়িকারা ইন্ডাস্ট্রিতে পা-ই রাখতে পারত না। ডিরেক্টরদের হাতে বকা খেয়ে অনেক কাঁদতে হয়েছে তাকে।
চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা কয়েক দিন আগে পরিবার নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ঘুরতে গেছেন। এদিকে শাবনূরও অনেক দিন ধরেই অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে থাকেন। শাবনূরের সঙ্গে দেখা করতে শুক্রবার তার বাড়িতে যান পূর্ণিমা। সেখান থেকে বিকালে হঠাৎ ফেসবুক লাইভে আসেন তারা। শাবনূরকে পাশে পেয়ে নিজেদের হাসি-আড্ডার মুহূর্তটি ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লোভ সামলাতে পারেননি তিনি।
শুরুতেই শাবনূর বলেন, ‘আমাদের নিয়ে সবারই একটা ভুল ধারণা আছে। সবাই মনে করে, আমার ও পূর্ণিমার মধ্যে দা-কুড়াল সম্পর্ক; কিন্তু সেটা ঠিক নয়।’
পূর্ণিমা তার কথার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমার খুবই পছন্দের অভিনেত্রী তিনি। শাবনূর আপুকে দেখেই আমি ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছি। এখনো অভিনয় করতে গেলে শাবনূর আপুর কথাই মনে আসে।’
লাইভে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের একটি ঘটনা শোনান পূর্ণিমা, ‘আপু তখন সুপারডুপার হিট। আপুর যন্ত্রণায় আমরা কেউই ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখতে পারছি না। যখনই আমি শুটিং করতাম, ডিরেক্টর-কোরিওগ্রাফাররা বলতেন- কী এক্সপ্রেশন দাও, শাবনূরকে দেখ না? শাবনূরের নখের যোগ্যও না তোমরা। বকা খেয়ে আমি এক কোণে গিয়ে কান্নাকাটি করতাম।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
শাবনূরের জন্য অনেক কেঁদেছেন পূর্ণিমা
অভিনয় জগতে তারকাদের মধ্যে রেষারেষি দেখা যায়। বিশেষ করে অভিনেত্রীদের মধ্যে বেশি। ঢাকাই সিনেমায় আমরা জেনে আসছি শাবনূর আর পূর্ণিমার মধ্যে দা-কুড়াল সম্পর্ক। আসলেই কি তাই। শুক্রবার বিকালে হঠাৎ এই দুই অভিনেত্রী একসঙ্গে ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি পরিষ্কার করলেন। তারা একে-অপরের প্রশংসাসহ অনেক কথা বলেছেন। পূর্ণিমা একপর্যায়ে বলেই দিয়েছেন আপুর জন্য নতুন নায়িকারা ইন্ডাস্ট্রিতে পা-ই রাখতে পারত না। ডিরেক্টরদের হাতে বকা খেয়ে অনেক কাঁদতে হয়েছে তাকে।
চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা কয়েক দিন আগে পরিবার নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ঘুরতে গেছেন। এদিকে শাবনূরও অনেক দিন ধরেই অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে থাকেন। শাবনূরের সঙ্গে দেখা করতে শুক্রবার তার বাড়িতে যান পূর্ণিমা। সেখান থেকে বিকালে হঠাৎ ফেসবুক লাইভে আসেন তারা। শাবনূরকে পাশে পেয়ে নিজেদের হাসি-আড্ডার মুহূর্তটি ভক্তদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার লোভ সামলাতে পারেননি তিনি।
শুরুতেই শাবনূর বলেন, ‘আমাদের নিয়ে সবারই একটা ভুল ধারণা আছে। সবাই মনে করে, আমার ও পূর্ণিমার মধ্যে দা-কুড়াল সম্পর্ক; কিন্তু সেটা ঠিক নয়।’
পূর্ণিমা তার কথার সঙ্গে একমত প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমার খুবই পছন্দের অভিনেত্রী তিনি। শাবনূর আপুকে দেখেই আমি ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছি। এখনো অভিনয় করতে গেলে শাবনূর আপুর কথাই মনে আসে।’
লাইভে ক্যারিয়ারের শুরুর দিকের একটি ঘটনা শোনান পূর্ণিমা, ‘আপু তখন সুপারডুপার হিট। আপুর যন্ত্রণায় আমরা কেউই ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখতে পারছি না। যখনই আমি শুটিং করতাম, ডিরেক্টর-কোরিওগ্রাফাররা বলতেন- কী এক্সপ্রেশন দাও, শাবনূরকে দেখ না? শাবনূরের নখের যোগ্যও না তোমরা। বকা খেয়ে আমি এক কোণে গিয়ে কান্নাকাটি করতাম।’