নতুন মাইলফলকে বাকের-খনি
নজরুল ইসলাম রাজুর পরিচালনায় মাছরাঙা টিভির দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘বাকের-খনি’ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করছে ২৭ সেপ্টেম্বর। এদিন রাত ৯টা ৩০ মিনিটে নাটকটির ৩০০তম পর্ব প্রচার হবে। এটি প্রতি রোব, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার প্রচার হচ্ছে এটি।
নাটকটির পর্ব পরিচালনায় রয়েছেন মাতিয়া বানু শুকু ও তাসদিক শাহরিয়ার খান। অভিনয় করেছেন- মীর সাব্বির, সাজু খাদেম, তাসনুভা তিশা, নাবিলা ইসলাম, রোজী সিদ্দিকী, লুৎফর রহমান জর্জ, শিল্পী সরকার অপু, আনন্দ খালেদ প্রমুখ।
ফেসবুকের মাধ্যমে খনি বেগম নামে একজন সুন্দরী, রূপবতী রমণীর সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল বাকের নামে একজন যুবকের। পুরান ঢাকার অতি আধুনিক খনি বেগম একদিন ছুটির দিন লালবাগের কেল্লায় বাকেরকে দেখা করার জন্য বলে। কিন্তু তার বন্ধু আবুল ওরফে এ্যাবার প্রতারণায় দেখা আর হয়না দুজনের। পরদিনই বাকের রওনা দেয় এবং রাস্তা পার হতে গিয়ে খনির বাবা লাল মিয়ার গাড়ির নিচে চাপা পড়ে। লাল মিয়া দ্রুত তাকে নিজের বাসায় নিয়ে যান। ধীরে ধীরে সুস্থ হন বাকের। কিন্তু হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। এদিকে বন্ধুকে খুঁজতে সেই বাড়িতে উপস্থিত হয় বাকেরের বন্ধু আবুল উরফে এ্যাবার। শুরু হয় ত্রিমুখী প্রেমের দ্বন্দ্ব। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকটির গল্প।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নতুন মাইলফলকে বাকের-খনি
নজরুল ইসলাম রাজুর পরিচালনায় মাছরাঙা টিভির দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘বাকের-খনি’ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করছে ২৭ সেপ্টেম্বর। এদিন রাত ৯টা ৩০ মিনিটে নাটকটির ৩০০তম পর্ব প্রচার হবে। এটি প্রতি রোব, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার প্রচার হচ্ছে এটি।
নাটকটির পর্ব পরিচালনায় রয়েছেন মাতিয়া বানু শুকু ও তাসদিক শাহরিয়ার খান। অভিনয় করেছেন- মীর সাব্বির, সাজু খাদেম, তাসনুভা তিশা, নাবিলা ইসলাম, রোজী সিদ্দিকী, লুৎফর রহমান জর্জ, শিল্পী সরকার অপু, আনন্দ খালেদ প্রমুখ।
ফেসবুকের মাধ্যমে খনি বেগম নামে একজন সুন্দরী, রূপবতী রমণীর সঙ্গে পরিচয় ঘটেছিল বাকের নামে একজন যুবকের। পুরান ঢাকার অতি আধুনিক খনি বেগম একদিন ছুটির দিন লালবাগের কেল্লায় বাকেরকে দেখা করার জন্য বলে। কিন্তু তার বন্ধু আবুল ওরফে এ্যাবার প্রতারণায় দেখা আর হয়না দুজনের। পরদিনই বাকের রওনা দেয় এবং রাস্তা পার হতে গিয়ে খনির বাবা লাল মিয়ার গাড়ির নিচে চাপা পড়ে। লাল মিয়া দ্রুত তাকে নিজের বাসায় নিয়ে যান। ধীরে ধীরে সুস্থ হন বাকের। কিন্তু হারিয়ে ফেলেন স্মৃতিশক্তি। এদিকে বন্ধুকে খুঁজতে সেই বাড়িতে উপস্থিত হয় বাকেরের বন্ধু আবুল উরফে এ্যাবার। শুরু হয় ত্রিমুখী প্রেমের দ্বন্দ্ব। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকটির গল্প।