মাছরাঙায় ‘অনলাইন অফলাইন’
jugantor
মাছরাঙায় ‘অনলাইন অফলাইন’

  বিনোদন প্রতিবেদন  

২৫ জুলাই ২০২২, ০৪:৪৭:১৮  |  অনলাইন সংস্করণ

প্রতি রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হচ্ছে ধারাবাহিক নাটক ‘অনলাইন অফলাইন’। সাগর জাহানের রচনা ও পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, আখম হাসান, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া, পাভেল ইসলাম, ইশতিয়াক আহমেদ রুমেল, তানজিকা আমিন, সালহা খানম নাদিয়া, নাবিলা ইসলাম, মনিরা মিঠু, শিল্পী সরকার অপু প্রমুখ।

গল্পের কেন্দ্রে একটা অফিস। এটা যে কীসের অফিস সেটি আসলে এই অফিসের লোকজনও ভালো করে জানে না। বেশিরভাগ সময় এই অফিসে মিটিং হয় যে সামনে কীসের ব্যবসা শুরু করা যায় বা এই অফিসকে কীসের অফিস বানানো যায়। অফিসের মালিক তিনজন, স্টাফও তিনজন। তিনজন আবার বন্ধু। শাহেদ, রন্টু ও ইমন। শাহেদ এই অফিসের বস। যদিও অন্য দুজন তাকে বস বলে পাত্তা দেয় না। রন্টু ও ইমন অফিসের ঠিক মুখোমুখি ফ্ল্যাটে থাকে। সঙ্গে থাকে রন্টুর ভাগ্নে রিশাদ।

আরেকটি চরিত্র সোলেমান মিয়া। অফিস বিল্ডিংয়ের মালিক সোলেমানের আমেরিকা প্রবাসী মামাতো ভাই। সেই হিসাবে সোলেমানই বাড়ি দেখভাল করে। বেয়াল্লিশ বছর বয়সে পঁচিশ বছরের রুমাকে বিয়ে করার পর থেকে সে খুব বিপাকে আছে। সোলেমান সারাদিন টেনশনে থাকে এই বুঝি কেউ তার সুন্দরী বউয়ের সঙ্গে প্রেম শুরু করল।

রন্টু খুবই চালাক-চতুর। এর তার পেছনে লেগে থাকে সে; কিন্তু কেউ তাকে ধরতে পারে না। সবাই তাকে একরকম অপছন্দ করে আবার পছন্দ না করেও যেন পারে না। সে অনেক ভালোবাসে কনাকে। কনাও হয়তো তাকে কিছুটা ভালোবাসে; কিন্তু কখনোই সে ধরা দেয় না। সোলেমানের বউ রুমাকে মনে মনে পছন্দ করে রিশাদ। যদিও কখনো বলে না, কিন্তু তার কথা চলনে বলনে প্রকাশ পায়। অদ্ভুত সব চরিত্র আর বিচিত্র ঘটনা নিয়ে এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।

মাছরাঙায় ‘অনলাইন অফলাইন’

 বিনোদন প্রতিবেদন 
২৫ জুলাই ২০২২, ০৪:৪৭ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

প্রতি রবি, সোম, মঙ্গল, বুধ ও বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হচ্ছে ধারাবাহিক নাটক ‘অনলাইন অফলাইন’। সাগর জাহানের রচনা ও পরিচালনায় এতে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, আখম হাসান, কচি খন্দকার, মুকিত জাকারিয়া, পাভেল ইসলাম, ইশতিয়াক আহমেদ রুমেল, তানজিকা আমিন, সালহা খানম নাদিয়া, নাবিলা ইসলাম, মনিরা মিঠু, শিল্পী সরকার অপু প্রমুখ।

গল্পের কেন্দ্রে একটা অফিস। এটা যে কীসের অফিস সেটি আসলে এই অফিসের লোকজনও ভালো করে জানে না। বেশিরভাগ সময় এই অফিসে মিটিং হয় যে সামনে কীসের ব্যবসা শুরু করা যায় বা এই অফিসকে কীসের অফিস বানানো যায়। অফিসের মালিক তিনজন, স্টাফও তিনজন। তিনজন আবার বন্ধু। শাহেদ, রন্টু ও ইমন। শাহেদ এই অফিসের বস। যদিও অন্য দুজন তাকে বস বলে পাত্তা দেয় না। রন্টু ও ইমন অফিসের ঠিক মুখোমুখি ফ্ল্যাটে থাকে। সঙ্গে থাকে রন্টুর ভাগ্নে রিশাদ।

আরেকটি চরিত্র সোলেমান মিয়া। অফিস বিল্ডিংয়ের মালিক সোলেমানের আমেরিকা প্রবাসী মামাতো ভাই। সেই হিসাবে সোলেমানই বাড়ি দেখভাল করে। বেয়াল্লিশ বছর বয়সে পঁচিশ বছরের রুমাকে বিয়ে করার পর থেকে সে খুব বিপাকে আছে। সোলেমান সারাদিন টেনশনে থাকে এই বুঝি কেউ তার সুন্দরী বউয়ের সঙ্গে প্রেম শুরু করল।

রন্টু খুবই চালাক-চতুর। এর তার পেছনে লেগে থাকে সে; কিন্তু কেউ তাকে ধরতে পারে না। সবাই তাকে একরকম অপছন্দ করে আবার পছন্দ না করেও যেন পারে না। সে অনেক ভালোবাসে কনাকে। কনাও হয়তো তাকে কিছুটা ভালোবাসে; কিন্তু কখনোই সে ধরা দেয় না। সোলেমানের বউ রুমাকে মনে মনে পছন্দ করে রিশাদ। যদিও কখনো বলে না, কিন্তু তার কথা চলনে বলনে প্রকাশ পায়। অদ্ভুত সব চরিত্র আর বিচিত্র ঘটনা নিয়ে এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।
 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন