২ জুন: হাসতে নেই মানা
* জোকস-১
প্রেমিকাকে নিয়ে ডেটিং করতে এক রেস্তোরাঁয় ঢুকল বল্টু।
ওয়েটার: স্যার, মেনুকার্ড দেখে অর্ডার দিন কী কী খাবেন?
খাবারের দাম দেখে বল্টুর কলিজা শুকিয়ে গেল।
বল্টু: আপাতত, চেয়ার-টেবিল সরান। একটু গড়াগড়ি খাই।
* জোকস-২
অসিমের সেভ করা দরকার। তাই সে তার পাড়ার নাপিতের কাছে গেল। নাপিত কেবল অসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে এমন সময় অসিম বলল, ‘আমার গালটা একটু ভাঙা, তাই মসৃণ সেভ হয় না, দয়াকরে খুব সাবধানে মসৃণ সেভ করে দাও।’
নাপিত তখন একটা কাঠের ছোট গোল বল অসিমের গালের ভেতরে ঢুকিয়ে দিলো। তারপর সেভ করা শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই অসিম বুঝতে পারল, আসলেই খুব ভালো ও মসৃণ সেভ হচ্ছে। গালের ভেতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় অসিম বলল, ‘খুব ভালো। কিন্তু এখন যদি আমি বলটি গিলে ফেলি, তাহলে কী হবে?’
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, ‘ওইটা কোনো ব্যাপার না, সবাই যেমন পরের দিন ফেরত দিয়া যায়, আপনেও কাইলকা আইসা ফেরত দিয়া যাইয়েন।’
* জোকস-৩
কাক বসেছিল গাছের ডালে। নিচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল খরগোশ।
খরগোশ: কিরে কাক, তুই কী করছিস?
কাক: কিছুই না। এমনি বসে আছি।
খরগোশ: বেশ মজা তো! আমিও বসে থাকি কিছু না করে?
কাক: থাকো।
হাত-পা গুটিয়ে খরগোশ বসল গাছের গোড়ায়। ঝোঁপের আড়াল থেকে খেঁকশিয়াল দেখল খরগোশ বসে আছে চুপচাপ। ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে খেয়ে ফেলল। পুরো ঘটনাটাই কাক দেখল গাছের ডালে বসে এবং ভাবল, খরগোশকে একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, কিছু না করে বসে থাকলে চলে কেবল তাদেরই; যারা বসে থাকে উপরে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
২ জুন: হাসতে নেই মানা
* জোকস-১
প্রেমিকাকে নিয়ে ডেটিং করতে এক রেস্তোরাঁয় ঢুকল বল্টু।
ওয়েটার: স্যার, মেনুকার্ড দেখে অর্ডার দিন কী কী খাবেন?
খাবারের দাম দেখে বল্টুর কলিজা শুকিয়ে গেল।
বল্টু: আপাতত, চেয়ার-টেবিল সরান। একটু গড়াগড়ি খাই।
* জোকস-২
অসিমের সেভ করা দরকার। তাই সে তার পাড়ার নাপিতের কাছে গেল। নাপিত কেবল অসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে এমন সময় অসিম বলল, ‘আমার গালটা একটু ভাঙা, তাই মসৃণ সেভ হয় না, দয়াকরে খুব সাবধানে মসৃণ সেভ করে দাও।’
নাপিত তখন একটা কাঠের ছোট গোল বল অসিমের গালের ভেতরে ঢুকিয়ে দিলো। তারপর সেভ করা শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই অসিম বুঝতে পারল, আসলেই খুব ভালো ও মসৃণ সেভ হচ্ছে। গালের ভেতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় অসিম বলল, ‘খুব ভালো। কিন্তু এখন যদি আমি বলটি গিলে ফেলি, তাহলে কী হবে?’
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল, ‘ওইটা কোনো ব্যাপার না, সবাই যেমন পরের দিন ফেরত দিয়া যায়, আপনেও কাইলকা আইসা ফেরত দিয়া যাইয়েন।’
* জোকস-৩
কাক বসেছিল গাছের ডালে। নিচ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল খরগোশ।
খরগোশ: কিরে কাক, তুই কী করছিস?
কাক: কিছুই না। এমনি বসে আছি।
খরগোশ: বেশ মজা তো! আমিও বসে থাকি কিছু না করে?
কাক: থাকো।
হাত-পা গুটিয়ে খরগোশ বসল গাছের গোড়ায়। ঝোঁপের আড়াল থেকে খেঁকশিয়াল দেখল খরগোশ বসে আছে চুপচাপ। ঝাঁপিয়ে পড়ে তাকে খেয়ে ফেলল। পুরো ঘটনাটাই কাক দেখল গাছের ডালে বসে এবং ভাবল, খরগোশকে একটা কথা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম, কিছু না করে বসে থাকলে চলে কেবল তাদেরই; যারা বসে থাকে উপরে।