ম্যাচ জয়ের পর যা বললেন নেইমার
ইনজুরির পর দলে ফিরেছেন তারকা ফুটবলার নেইমার। দলকে জিতিয়েছেন বিশাল ব্যবধানে। মুগ্ধ গোটা বিশ্বের শতকোটি ফুটবলপ্রেমী। তাকে ফিরে পেয়ে ব্রাজিল যেন ছন্দ ফিরে পেল। সেটি প্রমাণ করল ব্রাজিল।
সোমবার রাতে নাইন সেভেন ফোর স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোর লড়াইয়ে ব্রাজিল ৪-১ গোলে হারিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াকে। টানা অষ্টমবারের মতো বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল।
ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে উচ্ছ্বসিত নেইমার বলেন, আরও এগিয়ে যাওয়ার সময় হয়েছে। আমরা অবশ্য শিরোপাজয়ের স্বপ্ন দেখি। কিন্তু আমাদের স্টেপ বাই স্টেপ এগোতে হবে। এটি আমাদের চতুর্থ ম্যাচ ছিল। বিশ্বকাপ জেতার জন্য আরও তিন ম্যাচ বাকি।
এ সময় তিনি ইনজুরির রাতের কথা তুলে ধরতে ভোলেননি। নেইমার বলেন, ‘আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম। আমি খুব ভালো একটা মৌসুম কাটাচ্ছিলাম। ভালো ফর্মে ছিলাম। আমি সেই রাতে অনেক কেঁদেছিলাম; আমার পরিবার জানে। তবে এখন ঠিক হয়েছে। পরের দিন চিকিৎসকের সঙ্গে বেলা ১১টা পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া, বাকি দিনগুলোতে ৫-৬টা পর্যন্ত থেকে কষ্ট করা কাজে দিয়েছে। সবশেষে আমরা যেন মুকুট পরতে পারি, ভালো কিছু যেন হয়।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ম্যাচ জয়ের পর যা বললেন নেইমার
ইনজুরির পর দলে ফিরেছেন তারকা ফুটবলার নেইমার। দলকে জিতিয়েছেন বিশাল ব্যবধানে। মুগ্ধ গোটা বিশ্বের শতকোটি ফুটবলপ্রেমী। তাকে ফিরে পেয়ে ব্রাজিল যেন ছন্দ ফিরে পেল। সেটি প্রমাণ করল ব্রাজিল।
সোমবার রাতে নাইন সেভেন ফোর স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোর লড়াইয়ে ব্রাজিল ৪-১ গোলে হারিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়াকে। টানা অষ্টমবারের মতো বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল।
ম্যাচশেষে সংবাদ সম্মেলনে উচ্ছ্বসিত নেইমার বলেন, আরও এগিয়ে যাওয়ার সময় হয়েছে। আমরা অবশ্য শিরোপাজয়ের স্বপ্ন দেখি। কিন্তু আমাদের স্টেপ বাই স্টেপ এগোতে হবে। এটি আমাদের চতুর্থ ম্যাচ ছিল। বিশ্বকাপ জেতার জন্য আরও তিন ম্যাচ বাকি।
এ সময় তিনি ইনজুরির রাতের কথা তুলে ধরতে ভোলেননি। নেইমার বলেন, ‘আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম। আমি খুব ভালো একটা মৌসুম কাটাচ্ছিলাম। ভালো ফর্মে ছিলাম। আমি সেই রাতে অনেক কেঁদেছিলাম; আমার পরিবার জানে। তবে এখন ঠিক হয়েছে। পরের দিন চিকিৎসকের সঙ্গে বেলা ১১টা পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যাওয়া, বাকি দিনগুলোতে ৫-৬টা পর্যন্ত থেকে কষ্ট করা কাজে দিয়েছে। সবশেষে আমরা যেন মুকুট পরতে পারি, ভালো কিছু যেন হয়।’