|
ফলো করুন |
|
|---|---|
আত্মবিশ্বাস ও মানসিক শক্তি
নিজের ক্ষমতা এবং দক্ষতার প্রতি বিশ্বাস রাখুন। নতুন চ্যালেঞ্জে ভয় পাবেন না; ব্যর্থতাকে শেখার সুযোগ হিসাবে দেখুন। পাশাপাশি আত্মসমালোচনা কম করুন। বরং অস্থির না হয়ে ধৈর্য ধরুন।
শিক্ষাগত ও পেশাগত দক্ষতা
ব্যবসার জন্য প্রয়োজনীয় স্কিল শিখুন। যেমন-মার্কেটিং, ফাইন্যান্স, কমিউনিকেশন, ডিজিটাল দক্ষতা প্রভৃতি। নিয়মিত ট্রেনিং বা কোর্সে অংশ নিন। নতুন টেকনোলজি ও ট্রেন্ড সম্পর্কে আপডেট থাকুন।
পরিকল্পনা ও লক্ষ্য নির্ধারণ
স্পষ্ট বিজনেস প্ল্যান তৈরি করুন : লক্ষ্য, বাজেট, রিসোর্স এবং সময়সীমা নির্ধারণ করুন। ছোট ছোট লক্ষ্য ঠিক করে ধাপে ধাপে এগোন। লক্ষ্য অর্জন পর্যালোচনা করুন এবং প্রয়োজনে পরিবর্তন আনুন।
নেটওয়ার্ক ও সম্পর্ক তৈরি
অন্যান্য উদ্যোক্তা, মেন্টর এবং শিল্প বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুন। নারী উদ্যোক্তাদের গ্রুপ বা ফোরামে যোগ দিন। মনে রাখবেন সংযোগের মাধ্যমে নতুন সুযোগ, আইডিয়া এবং সমর্থন পাওয়া যায়।
সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবন
সমস্যা সমাধানে নতুন উপায় নিয়ে ভাবুন। নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসে ভিন্নতা আনুন। মার্কেটের চাহিদা অনুযায়ী নমনীয় হোন।
সময়ের সঠিক ব্যবস্থাপনা
কাজ, পরিবার এবং ব্যক্তিগত সময়ের মধ্যে ভারসাম্য রাখুন। গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো প্রথমে করুন এবং প্রয়োজনীয় কাজগুলো ধাপে ধাপে সম্পন্ন করুন। এতে আপনার কর্মপরিকল্পনায় শৃঙ্খলা বজায় থাকবে। পাশাপাশি আপনার মূল্যবান সময়ও বাঁচবে।
আর্থিক ধারণা বা সচেতনতা
আয় ও ব্যয়ের খাত নিয়মিত অনুসরণ করুন। সঠিক বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিন এবং অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি এড়ান। পাশাপাশি সঞ্চয় এবং রিজার্ভ ফান্ড রাখুন।
মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা
চাপ সামলাতে মেডিটেশন, ব্যায়াম বা শখের কোনো কাজ করুন। ব্যর্থতা বা বাধার মুখে নিজেকে প্রেরণা দিন। নিজের সাফল্য উদযাপন করতে ভুলবেন না। মোটকথা ব্যস্ততার পাশাপাশি মনের যত্ন নিন নিয়মিত।
মনোবল ধরে রাখার গুরুত্ব
যত প্রতিবন্ধকতাই আসুক থেমে গেলে চলবে না। ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান করুন। মনে রাখবেন, যেখানেই সমস্যা সেখানেই লুকিয়ে থাকে সমাধানের সূত্র।
