যুগান্তর ডেস্ক ১৬ নভেম্বর ২০১৯, ১২:১৫ | অনলাইন সংস্করণ
বলিভিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে নির্বাসিত সাবেক প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেসের সমর্থকদের সংঘর্ষে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
এতে দেশের স্থিতিশীলতা ফেরাতে বড় প্রতিকূলতার মুখে পড়তে যাচ্ছে অন্তবর্তীকালীন সরকার।
হাসপাতালের মহাপরিচালক গুয়াদালবার্টো বলেন, অধিকাংশ নিহতের ঘটনা ঘটেছে সাকাবায়। এছাড়াও বেশ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছেন বলে খবরে জানা গেছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বিক্ষোভকারীদের প্রতি এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়েছে পুলিশ। তারা মেক্সিকোয় নির্বাসিত মোরালেসের ফিরে আসার দাবি জানাচ্ছিলেন।
নিজের ত্রিশ বছরের পেশাগত জীবনে এমন ভয়ংকর সহিংসতা আর কখনো দেখেননি বলে দাবি করেন লারা। তিনি বলেন, এটা খুবই দুর্ভাগ্য।
শুক্রবার সকালে সাকাবায় কয়েক হাজার আদিবাসী বিক্ষোভকারী জড়ো হন। কিন্তু কোচাবামবা শহরের সামরিক তল্লাশিচৌকি তারা অতিক্রম করতে চাইলে সংঘর্ষ লেগে যায়। গত কয়েক সপ্তাহজুড়ে এই জায়গায় মোরালেসপন্থী ও তাদের বিরোধীদের মধ্যে সংঘাত লেগে ছিল।
ইমাটেরিও কোলক স্যানচিজ নামের ২৩ বছর বয়সী এক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী বলেন, তিনি বেশ কয়েকজন বিক্ষোভকারীর মরদেহ দেখেছেন। পুলিশের গুলিতে তারা নিহত হয়েছেন।
বলিভিয়ার অন্তবর্তীকালীন সরকারকে একনায়ক আখ্যা দিয়ে মেক্সিকোতে আশ্রয়ে থাকা মোরালেস টুইটারে এক পোস্টে বলেন, বিক্ষোভকারীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড চালানো হয়েছে।
পুলিশ-সামরিক বাহিনীর যৌথ অভিযানে পাঁচ ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় অনুতাপের কথা জানিয়েছে বলিভিয়ার ন্যায়পালের কার্যালয়।
নিরাপত্তা বাহিনী সংবিধানের আওতায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করেছে কিনা কিংবা মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক সনদ লঙ্ঘন করা হয়েছে কিনা, তা জানতে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে একটি তদন্তের আহ্বান জানানো হয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০০০-২০১৯