করোনাভাইরাসের পর চীনে এবার বার্ডফ্লু
চীনে মহামারী করোনাভাইরাসের পর এবার এইচ৫এন১ ভাইরাসজনিত বার্ডফ্লু দেখা দিয়েছে।
এইচ৫এন১ ভাইরাসের কারণে এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়ে থাকে। এটি বার্ডফ্লু নামেই পরিচিত।
দেশটির হুনানপ্রদেশের শাওয়্যাং শহরের একটি পোলট্রি ফার্মে এ ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। খবর বিবিসির।
পাখি থেকে মানবদেহে সংক্রমণের এ ফ্লু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় হুনানে নিধন করা হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার মুরগি।
চীনের কৃষি ও গ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় শনিবার এ তথ্য জানায়। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ওই পোলট্রি ফার্মে ৭ হাজার ৮৫০টি মুরগি বার্ডফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে সাড়ে ৪ হাজার মারা যায়। পরে বার্ডফ্লু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় ১৭ হাজার ৮২৮টি মুরগি নিধন করা হয়।
২০১৫ সালে চীনের সিচুয়ানপ্রদেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়। তবে এটি অন্য প্রাণঘাতী ভাইরাসের তুলনায় কিছুটা দুর্বল বলে ধারণা করা হয়।
নতুন করে ছড়ানো এ ভাইরাসে এখনও কোনো মানুষের আক্রান্ত হওয়ার খবর মেলেনি। তবে পরিস্থিতি যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়, সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
করোনাভাইরাসের পর চীনে এবার বার্ডফ্লু
চীনে মহামারী করোনাভাইরাসের পর এবার এইচ৫এন১ ভাইরাসজনিত বার্ডফ্লু দেখা দিয়েছে।
এইচ৫এন১ ভাইরাসের কারণে এভিয়েন ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়ে থাকে। এটি বার্ডফ্লু নামেই পরিচিত।
দেশটির হুনানপ্রদেশের শাওয়্যাং শহরের একটি পোলট্রি ফার্মে এ ভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। খবর বিবিসির।
পাখি থেকে মানবদেহে সংক্রমণের এ ফ্লু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় হুনানে নিধন করা হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার মুরগি।
চীনের কৃষি ও গ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় শনিবার এ তথ্য জানায়। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ওই পোলট্রি ফার্মে ৭ হাজার ৮৫০টি মুরগি বার্ডফ্লুতে আক্রান্ত হয়ে সাড়ে ৪ হাজার মারা যায়। পরে বার্ডফ্লু ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় ১৭ হাজার ৮২৮টি মুরগি নিধন করা হয়।
২০১৫ সালে চীনের সিচুয়ানপ্রদেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়। তবে এটি অন্য প্রাণঘাতী ভাইরাসের তুলনায় কিছুটা দুর্বল বলে ধারণা করা হয়।
নতুন করে ছড়ানো এ ভাইরাসে এখনও কোনো মানুষের আক্রান্ত হওয়ার খবর মেলেনি। তবে পরিস্থিতি যেন নিয়ন্ত্রণের বাইরে না যায়, সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতায় রয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।