‘ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আপস করবে না ইউরোপ’
অনলাইন ডেস্ক
২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৬:২৬:৫২ | অনলাইন সংস্করণ
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন মঙ্গলবার বলেছেন, ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনরায় সচল করার ওয়াশিংটনের পদক্ষেপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউরোপ আপস করবে না।
এ ব্যাপারে তিনি সতর্ক করে বলেন, তথাকথিত এ নিষেধাজ্ঞা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ক্ষতি এবং মধ্যপ্রাচ্য উত্তেজন বৃদ্ধি করতে পারে। খবর এএফপির।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৫তম অধিবেশনে প্যারিসের পক্ষ থেকে দেয়া এক ভিডিও ভাষণে ম্যাক্রন বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা সক্রিয় করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলের ব্যাপারে আমরা তাদের সঙ্গে আপস করবো না।
‘কারণ ওয়াশিংটন পরমাণু চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর তারা নিজেরা সেই অবস্থানে নেই।’
তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, এটি নিরাপত্তা পরিষদের ঐক্য দুর্বল এবং তাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সততার ক্ষতি করবে। এছাড়া এটি এ অঞ্চলকে আবারো চরম উত্তেজনার ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
‘ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আপস করবে না ইউরোপ’
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন মঙ্গলবার বলেছেন, ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনরায় সচল করার ওয়াশিংটনের পদক্ষেপের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইউরোপ আপস করবে না।
এ ব্যাপারে তিনি সতর্ক করে বলেন, তথাকথিত এ নিষেধাজ্ঞা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ক্ষতি এবং মধ্যপ্রাচ্য উত্তেজন বৃদ্ধি করতে পারে। খবর এএফপির।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৫তম অধিবেশনে প্যারিসের পক্ষ থেকে দেয়া এক ভিডিও ভাষণে ম্যাক্রন বলেন, ইরানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা সক্রিয় করার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলের ব্যাপারে আমরা তাদের সঙ্গে আপস করবো না।
‘কারণ ওয়াশিংটন পরমাণু চুক্তি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর তারা নিজেরা সেই অবস্থানে নেই।’
তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, এটি নিরাপত্তা পরিষদের ঐক্য দুর্বল এবং তাদের বিভিন্ন সিদ্ধান্তের সততার ক্ষতি করবে। এছাড়া এটি এ অঞ্চলকে আবারো চরম উত্তেজনার ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবে।