আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধ বন্ধ মেনে নিতে পারছে না ফ্রান্স
অনলাইন ডেস্ক
২৭ নভেম্বর ২০২০, ১৮:২০:৩৩ | অনলাইন সংস্করণ
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধ রাশিয়ার মধ্যস্থতায় বন্ধ হওয়ায় ফ্রান্স ক্ষুব্ধ হয়েছে। যুদ্ধের প্রথম থেকেই আর্মেনিয়ার সরাসরি পক্ষ নেয়া ফ্রান্স মনে করেছিল তুরস্কের সমর্থনে লড়াই করা আজারবাইজান সহজেই পরাজিত হবে।
এদিকেফ্রান্স থেকে আর্মেনিয়াকে সামরিক সহায়তা দেয়ার কথাও বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু তুর্কি ড্রোন আর ইসরাইল থেকে আমদানিকৃত সমরাস্ত্রে সজ্জিত আজারবাইজান প্রতিপক্ষ আর্মেনিয়াকে নাকানি চুবানি খাইয়েছে। যুদ্ধে দৃশ্যত পরাজয় বরণ করেছে আর্মেনিয়া।যার কারণে আর্মেনিয়ার পরাজয় পরোক্ষভাবে ফ্রান্সেরও পরাজয় হিসেবে ধরে নিচ্ছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার ফরাসি ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, নাগারনো-কারাবাখে আর্মেনিয়ার পরাজয়ের পর সেখানে নিজেদের প্রভাব ধরে রাখার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ফ্রান্স।
এ নিয়ে হতাশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ আর্মেনিয়ার একটি প্রতিনিধি দলের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এভাবে যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত হয়নি।এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিভিন্ন ইস্যুর কোনো সমাধান হয়নি। তুরস্ক-রাশিয়ার আলোচনায় কারাবাখের সব সমস্যা সমাধান হতে পারে না।’
কারাবাখ অঞ্চলে আজারবাইজানের যে কোনো অভিযান চালানোর বিষয়ে প্রথম থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছিল ফ্রান্স। বিশেষ করে আজারবাইজানের পক্ষে তুরস্ক সরাসরি সমর্থন করায় বিষয়টিকে ভাবিয়ে তুলেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র ফ্রান্সকে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধ বন্ধ মেনে নিতে পারছে না ফ্রান্স
আর্মেনিয়া-আজারবাইজান যুদ্ধ রাশিয়ার মধ্যস্থতায় বন্ধ হওয়ায় ফ্রান্স ক্ষুব্ধ হয়েছে। যুদ্ধের প্রথম থেকেই আর্মেনিয়ার সরাসরি পক্ষ নেয়া ফ্রান্স মনে করেছিল তুরস্কের সমর্থনে লড়াই করা আজারবাইজান সহজেই পরাজিত হবে।
এদিকে ফ্রান্স থেকে আর্মেনিয়াকে সামরিক সহায়তা দেয়ার কথাও বিভিন্ন গণমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু তুর্কি ড্রোন আর ইসরাইল থেকে আমদানিকৃত সমরাস্ত্রে সজ্জিত আজারবাইজান প্রতিপক্ষ আর্মেনিয়াকে নাকানি চুবানি খাইয়েছে। যুদ্ধে দৃশ্যত পরাজয় বরণ করেছে আর্মেনিয়া। যার কারণে আর্মেনিয়ার পরাজয় পরোক্ষভাবে ফ্রান্সেরও পরাজয় হিসেবে ধরে নিচ্ছেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।
শুক্রবার ফরাসি ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, নাগারনো-কারাবাখে আর্মেনিয়ার পরাজয়ের পর সেখানে নিজেদের প্রভাব ধরে রাখার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে ফ্রান্স।
এ নিয়ে হতাশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁ আর্মেনিয়ার একটি প্রতিনিধি দলের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এভাবে যুদ্ধবিরতি হওয়া উচিত হয়নি। এতে রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিভিন্ন ইস্যুর কোনো সমাধান হয়নি। তুরস্ক-রাশিয়ার আলোচনায় কারাবাখের সব সমস্যা সমাধান হতে পারে না।’
কারাবাখ অঞ্চলে আজারবাইজানের যে কোনো অভিযান চালানোর বিষয়ে প্রথম থেকেই তীব্র আপত্তি জানিয়ে আসছিল ফ্রান্স। বিশেষ করে আজারবাইজানের পক্ষে তুরস্ক সরাসরি সমর্থন করায় বিষয়টিকে ভাবিয়ে তুলেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোর অন্যতম সদস্য রাষ্ট্র ফ্রান্সকে।