যুক্তরাষ্ট্রে আরও তীব্র সংক্রমণ মোকাবেলা করতে হবে: ফাউসি
অনলাইন ডেস্ক
৩০ নভেম্বর ২০২০, ১২:৩৭:১১ | অনলাইন সংস্করণ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের করোনার আরও তীব্র সংক্রমণ মোকাবেলা করতে হবে বলে সতর্ক করেছেন দেশটির শীর্ষ বিজ্ঞানী অ্যান্থনি ফাউসি।
‘থ্যাংকস গিভিং হলিডে’ শেষে লাখ লাখ ভ্রমণকারী ঘরে ফেরার প্রেক্ষাপটে তিনি এমন মন্তব্য করেন। রোববার ফক্স নিউজকে তিনি আরও বলেন, ভ্রমণের কারণে করোনার সংক্রমণ নিশ্চিতভাবেই তীব্র হতে চলেছে।
ফাউসি বলেন, আগামী দুতিন সপ্তাহে আমরা সম্ভবত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ তীব্র থেকে তীব্রতর হতে দেখব।
বিশ্বে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু দুটোই যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি। দেশটিতে এ পর্যন্ত ২ লাখ ৬৬ হাজারেরও বেশি লোক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
তবে আশার কথা হলো– ফাইজার কোম্পানির ভ্যাকসিনের প্রথম চালান তাদের বেলজিয়ামের ল্যাব থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসে পৌঁছেছে।
কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ফাইজার প্রথম তাদের টিকার কার্যকারিতা ঘোষণা দেয়। পাশাপাশি মডার্না ও তাদের টিকার উচ্চ কার্যকারিতার কথা জানায়।
আগামী ১০ ডিসেম্বর টিকার জরুরি ব্যবহারে ফাইজারের আবেদন অনুমোদন হওয়ার কথা। এর পরই যুক্তরাষ্ট্রে টিকা দেয়ার কাজ শুরু হয়ে যাবে।
কিন্তু তা সত্ত্বেও আগামী কয়েক মাস নিয়ে ফাউসির মতোই গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে করোনা পরীক্ষা দেখভালকারী কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল ব্রেটগিরর।
তিনি বলেন, হাসপাতালে ভর্তির ২০ শতাংশই করোনা রোগী। সত্যিকার অর্থে এটি খুবই বিপজ্জনক সময়। এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনিও ফাউসির মতো মাস্ক পরা ও দূরত্ব বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
যুক্তরাষ্ট্রে আরও তীব্র সংক্রমণ মোকাবেলা করতে হবে: ফাউসি
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের করোনার আরও তীব্র সংক্রমণ মোকাবেলা করতে হবে বলে সতর্ক করেছেন দেশটির শীর্ষ বিজ্ঞানী অ্যান্থনি ফাউসি।
‘থ্যাংকস গিভিং হলিডে’ শেষে লাখ লাখ ভ্রমণকারী ঘরে ফেরার প্রেক্ষাপটে তিনি এমন মন্তব্য করেন। রোববার ফক্স নিউজকে তিনি আরও বলেন, ভ্রমণের কারণে করোনার সংক্রমণ নিশ্চিতভাবেই তীব্র হতে চলেছে।
ফাউসি বলেন, আগামী দুতিন সপ্তাহে আমরা সম্ভবত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ তীব্র থেকে তীব্রতর হতে দেখব।
বিশ্বে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যু দুটোই যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি। দেশটিতে এ পর্যন্ত ২ লাখ ৬৬ হাজারেরও বেশি লোক করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
তবে আশার কথা হলো– ফাইজার কোম্পানির ভ্যাকসিনের প্রথম চালান তাদের বেলজিয়ামের ল্যাব থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসে পৌঁছেছে।
কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ফাইজার প্রথম তাদের টিকার কার্যকারিতা ঘোষণা দেয়। পাশাপাশি মডার্না ও তাদের টিকার উচ্চ কার্যকারিতার কথা জানায়।
আগামী ১০ ডিসেম্বর টিকার জরুরি ব্যবহারে ফাইজারের আবেদন অনুমোদন হওয়ার কথা। এর পরই যুক্তরাষ্ট্রে টিকা দেয়ার কাজ শুরু হয়ে যাবে।
কিন্তু তা সত্ত্বেও আগামী কয়েক মাস নিয়ে ফাউসির মতোই গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে করোনা পরীক্ষা দেখভালকারী কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল ব্রেটগিরর।
তিনি বলেন, হাসপাতালে ভর্তির ২০ শতাংশই করোনা রোগী। সত্যিকার অর্থে এটি খুবই বিপজ্জনক সময়। এ পরিপ্রেক্ষিতে তিনিও ফাউসির মতো মাস্ক পরা ও দূরত্ব বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।