ইয়াংঙ্গুনে বঙ্গবন্ধু কর্নার ও বিজয় দিবস উদযাপন
অনলাইন ডেস্ক
২৫ ডিসেম্বর ২০২০, ০২:৩৯:৩১ | অনলাইন সংস্করণ
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন ও যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
মিয়ানমার সরকারের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি সম্পূর্ণভাবে মেনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর দূতাবাসে অনুষ্ঠিত কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকার উত্তোলন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও এক মিনিট নীরবতা পালন, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর স্থিরচিত্র প্রদর্শনী ও মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে এক আলোচনা সভা।
বিজয়ের এই আনন্দকে পূর্ণতা দিতে একই দিন স্থানীয় সময় বিকালে একটি পৃথক অনুষ্ঠানে বিদেশী কূটনীতিকদের উপস্থিতিতে দূতাবাসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু কর্নারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় ।
মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরী সকালে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করে দিনের কর্মসূচির সূচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ইয়াঙ্গুন প্রবাসী বাংলাদেশিরা জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন এবং এক মিনিট নীরবতা পালনের মাধ্যমে জাতির পিতা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল বীর শহীদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপণ করেন।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দুইটি ভিডিও বার্তা প্রদর্শন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর লিখিত বাণী পাঠ করেন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
বিজয় দিবসের আলোচনায় দূতাবাসের কর্মকর্তাসহ সভায় উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।
আলোচনায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারীসহ সব
বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক নের্তৃত্ব, বীরাঙ্গনা এবং মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
এসময় রাষ্ট্রদূত স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন দিক এবং স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর অনন্য সাধারণ নেতৃত্ব ও অসামান্য অবদানের উপরও আলোকপাত করেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ইয়াংঙ্গুনে বঙ্গবন্ধু কর্নার ও বিজয় দিবস উদযাপন
মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধন ও যথাযথ মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।
মিয়ানমার সরকারের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি সম্পূর্ণভাবে মেনে বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর দূতাবাসে অনুষ্ঠিত কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকার উত্তোলন, জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ ও এক মিনিট নীরবতা পালন, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর স্থিরচিত্র প্রদর্শনী ও মহান বিজয় দিবসের তাৎপর্য নিয়ে এক আলোচনা সভা।
বিজয়ের এই আনন্দকে পূর্ণতা দিতে একই দিন স্থানীয় সময় বিকালে একটি পৃথক অনুষ্ঠানে বিদেশী কূটনীতিকদের উপস্থিতিতে দূতাবাসে স্থাপিত বঙ্গবন্ধু কর্নারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয় ।
মিয়ানমারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরী সকালে জাতীয় পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করে দিনের কর্মসূচির সূচনা করেন।
রাষ্ট্রদূত, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ইয়াঙ্গুন প্রবাসী বাংলাদেশিরা জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন এবং এক মিনিট নীরবতা পালনের মাধ্যমে জাতির পিতা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল বীর শহীদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপণ করেন।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর দুইটি ভিডিও বার্তা প্রদর্শন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্র মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর লিখিত বাণী পাঠ করেন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
বিজয় দিবসের আলোচনায় দূতাবাসের কর্মকর্তাসহ সভায় উপস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।
আলোচনায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন উৎসর্গকারীসহ সব
বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের রাজনৈতিক নের্তৃত্ব, বীরাঙ্গনা এবং মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা সবার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়।
এসময় রাষ্ট্রদূত স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন দিক এবং স্বাধীন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে বঙ্গবন্ধুর অনন্য সাধারণ নেতৃত্ব ও অসামান্য অবদানের উপরও আলোকপাত করেন।