কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ল
রাজীব আহসান, কানাডা থেকে
২০ জানুয়ারি ২০২১, ১০:৪৬:৩৬ | অনলাইন সংস্করণ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার কারণে নিকটবর্তী দেশ কানাডা করোনা মহামারীর শুরু থেকেই দুই দেশের মধ্যে সীমান্তে ভ্রমণে কড়াকড়ি আরোপ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কানাডায় অনেক কমসংখ্যক করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার ফলেই কানাডা এ কড়াকড়ি আরোপ করে।
কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ ঘোষণা দেন। ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্ত প্রথম বন্ধ করা হয় গত বছরের মার্চ মাসে। সংক্রমণ সীমিত রাখতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয় সে সময়। এর পর থেকে প্রতি মাসেই বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ জানুয়ারি নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
জাস্টিন ট্রুডো বলেন, সীমান্তের উভয় পাশের মানুষকে কোভিড থেকে নিরাপদ রাখতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশেই সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ল
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার কারণে নিকটবর্তী দেশ কানাডা করোনা মহামারীর শুরু থেকেই দুই দেশের মধ্যে সীমান্তে ভ্রমণে কড়াকড়ি আরোপ করে।
যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কানাডায় অনেক কমসংখ্যক করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার ফলেই কানাডা এ কড়াকড়ি আরোপ করে।
কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্তে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরও এক মাস বাড়ানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এ ঘোষণা দেন। ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্ত প্রথম বন্ধ করা হয় গত বছরের মার্চ মাসে। সংক্রমণ সীমিত রাখতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয় সে সময়। এর পর থেকে প্রতি মাসেই বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২১ জানুয়ারি নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
জাস্টিন ট্রুডো বলেন, সীমান্তের উভয় পাশের মানুষকে কোভিড থেকে নিরাপদ রাখতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কারণ কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশেই সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ছে।