ফ্রান্সে স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন
সৈয়দ মুন্তাছির রিমন, ফ্রান্স থেকে
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ২২:৪৯:৪২ | অনলাইন সংস্করণ
ফ্রান্সের তুলুজ শহরে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে স্থায়ী শহীদ মিনার। উদ্বোধন করবেন তুলুজের মেয়র ও এখানে বসবাসরত বাঙালি কমিউনিটির নেতারা।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, যার স্বীকৃতি পরবর্তীকালে পথ দেখাল সারা পৃথিবীকে, হয়ে রইল এক অবিস্মরণীয় দৃষ্টান্ত। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের শিক্ষা-বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা, ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে এ দিনটি পালিত হচ্ছে।
কিন্তু ফ্রান্স প্রবাসী বাঙালিদের প্রতীক্ষার প্রহর শেষ হতে যাচ্ছে। তুলুজ শহরের বুকে বাংলাদেশিদের অমর একুশের স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ এটি একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক হয়ে থাকবে। তুলুজ শহরের মেয়র, সিটি কাউন্সিলর, ফখরুল আলম সেলিমসহ যারা শহীদ মিনার স্থাপনের জন্য কাজ করেছেন- সংশ্লিষ্ট সবার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ফ্রান্সে স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপন
ফ্রান্সের তুলুজ শহরে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে উদ্বোধন হতে যাচ্ছে স্থায়ী শহীদ মিনার। উদ্বোধন করবেন তুলুজের মেয়র ও এখানে বসবাসরত বাঙালি কমিউনিটির নেতারা।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম, যার স্বীকৃতি পরবর্তীকালে পথ দেখাল সারা পৃথিবীকে, হয়ে রইল এক অবিস্মরণীয় দৃষ্টান্ত। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর জাতিসংঘের শিক্ষা-বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা, ইউনেস্কো ২১ ফেব্রুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮টি দেশে এ দিনটি পালিত হচ্ছে।
কিন্তু ফ্রান্স প্রবাসী বাঙালিদের প্রতীক্ষার প্রহর শেষ হতে যাচ্ছে। তুলুজ শহরের বুকে বাংলাদেশিদের অমর একুশের স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ এটি একটি ঐতিহাসিক মাইলফলক হয়ে থাকবে। তুলুজ শহরের মেয়র, সিটি কাউন্সিলর, ফখরুল আলম সেলিমসহ যারা শহীদ মিনার স্থাপনের জন্য কাজ করেছেন- সংশ্লিষ্ট সবার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।