সৌদি যুবরাজের অনুমোদনেই খাসোগিকে হত্যা
মার্কিন তদন্ত প্রতিবেদন
যুগান্তর ডেস্ক
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ০১:০৬:১৩ | অনলাইন সংস্করণ
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের অনুমোদনেইসাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যা করা হয়। জামাল খাসোগি হত্যার গোয়েন্দা প্রতিবেদনে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র এ তথ্য প্রকাশ করেছে। খবর সিএনএন।
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ধরা বা হত্যার জন্য তুরস্কের ইস্তাম্বুলে একটি অপারেশন চালানোর অনুমতি দেন।
চার পৃষ্ঠার ‘জামাল খাসোগি হত্যায় সৌদি সরকারের ভূমিকা’ শীর্ষক এ গোয়েন্দা প্রতিবেদনটি শুক্রবার প্রকাশ করা হয়। তবে পশ্চিমা বিশ্বে এমবিএস নামে পরিচিত যুবরাজ নিয়মিতভাবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে যাচ্ছেন, যদিও তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন উপদেষ্টা এই হত্যাকাণ্ডে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন।
এমন এক সময় খাসোগি হত্যার গোয়েন্দা প্রতিবেদন প্রকাশ হলো যখন মধ্যপ্রাচ্যে সম্পর্ক ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
২০১৮ সালের অক্টোবরে ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে ওয়াশিংটন পোস্টের এই সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে নির্মমভাবে হত্যা করে তার শরীর টুকরো টুকরো করে গুম করে দেয় একদল গুপ্তঘাতক। সেদিন নিজের বিয়ের কাগজপত্র আনতে তিনি ওই কনস্যুলেটে গিয়েছিলেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মার্কিন তদন্ত প্রতিবেদন
সৌদি যুবরাজের অনুমোদনেই খাসোগিকে হত্যা
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের অনুমোদনেই সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যা করা হয়। জামাল খাসোগি হত্যার গোয়েন্দা প্রতিবেদনে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র এ তথ্য প্রকাশ করেছে। খবর সিএনএন।
গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে ধরা বা হত্যার জন্য তুরস্কের ইস্তাম্বুলে একটি অপারেশন চালানোর অনুমতি দেন।
চার পৃষ্ঠার ‘জামাল খাসোগি হত্যায় সৌদি সরকারের ভূমিকা’ শীর্ষক এ গোয়েন্দা প্রতিবেদনটি শুক্রবার প্রকাশ করা হয়। তবে পশ্চিমা বিশ্বে এমবিএস নামে পরিচিত যুবরাজ নিয়মিতভাবে এই অভিযোগ অস্বীকার করে যাচ্ছেন, যদিও তার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন উপদেষ্টা এই হত্যাকাণ্ডে নিবিড়ভাবে জড়িত ছিলেন।
এমন এক সময় খাসোগি হত্যার গোয়েন্দা প্রতিবেদন প্রকাশ হলো যখন মধ্যপ্রাচ্যে সম্পর্ক ঢেলে সাজাতে চেষ্টা করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
২০১৮ সালের অক্টোবরে ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে ওয়াশিংটন পোস্টের এই সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে নির্মমভাবে হত্যা করে তার শরীর টুকরো টুকরো করে গুম করে দেয় একদল গুপ্তঘাতক। সেদিন নিজের বিয়ের কাগজপত্র আনতে তিনি ওই কনস্যুলেটে গিয়েছিলেন।