অফিসে ১৫ মিনিট বেশি কাজ মানেই ওভারটাইম!
সময়ের বাইরে মাত্র ১৫ মিনিট কাজ করলেই ওভারটাইম। আগামী ১ এপ্রিল থেকে চালু হচ্ছে ভারত সরকারের নতুন শ্রম আইন। দেশের সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিটি কর্মীর জন্য এ নীতি প্রযোজ্য হবে। কর্মীদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই নয়া আইনের খসড়া সাজিয়েছে দেশটির শ্রম মন্ত্রণালয়। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
খবরে বলা হয়, নতুন আইন অনুযায়ী পূর্বনির্ধারিত সময়ের বাইরে মাত্র ১৫ মিনিট কাজ করা মানেই তা ওভারটাইমের আওতায় পড়বে। অর্থাৎ, এই সময়ে কোনও কর্মী কাজ করলে তাকে ওভারটাইম বাবদ অতিরিক্ত বেতন দিতে হবে প্রতিষ্ঠানকে। বর্তমানে ভারতে ওভারটাইমের সময়সীমা ৩০ মিনিট। অর্থাৎ এবার তা আরও ১৫ মিনিট কমিয়েছে মোদী সরকার।
চাকরিজীবীদের আরও কিছু সুবিধা
হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে আরও বলা হয়, চাকরিজীবীদের আর্থিক সুরক্ষার স্বার্থে এখন থেকে বাধ্যতামূলক পিএফ ও ইএসআই-এর সুবিধা দেয়ার প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে ওই খসড়ায়। শুধু স্থায়ী কর্মীই নন, এই সুবিধার আওতায় পড়ছেন অস্থায়ী, কনট্র্যাক্ট/ আউটসোর্সিং হিসাবে কর্মরত কর্মীরাও। তাই অস্থায়ী কর্মী দেখিয়ে এই আর পিঠ বাঁচাতে পারবে না কোনও প্রতিষ্ঠান।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, প্রতিটি সংস্থায় এভাবে আইনটি প্রয়োগ হবে কিনা বা আদৌ সম্ভব কিনা তা বড় প্রশ্ন । তবে চার রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে মোদী সরকারের নয়া শ্রম আইন বিজেপির নতুন কৌশল হতে পারে। এর প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির ভোটব্যাংকে বিশেষ প্রভাব পড়তে পারে।
অফিসে ১৫ মিনিট বেশি কাজ মানেই ওভারটাইম!
অনলাইন ডেস্ক
১৫ মার্চ ২০২১, ১৭:৫৮:৫৫ | অনলাইন সংস্করণ
সময়ের বাইরে মাত্র ১৫ মিনিট কাজ করলেই ওভারটাইম। আগামী ১ এপ্রিল থেকে চালু হচ্ছে ভারত সরকারের নতুন শ্রম আইন। দেশের সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিটি কর্মীর জন্য এ নীতি প্রযোজ্য হবে। কর্মীদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই নয়া আইনের খসড়া সাজিয়েছে দেশটির শ্রম মন্ত্রণালয়। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
খবরে বলা হয়, নতুন আইন অনুযায়ী পূর্বনির্ধারিত সময়ের বাইরে মাত্র ১৫ মিনিট কাজ করা মানেই তা ওভারটাইমের আওতায় পড়বে। অর্থাৎ, এই সময়ে কোনও কর্মী কাজ করলে তাকে ওভারটাইম বাবদ অতিরিক্ত বেতন দিতে হবে প্রতিষ্ঠানকে। বর্তমানে ভারতে ওভারটাইমের সময়সীমা ৩০ মিনিট। অর্থাৎ এবার তা আরও ১৫ মিনিট কমিয়েছে মোদী সরকার।
চাকরিজীবীদের আরও কিছু সুবিধা
হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে আরও বলা হয়, চাকরিজীবীদের আর্থিক সুরক্ষার স্বার্থে এখন থেকে বাধ্যতামূলক পিএফ ও ইএসআই-এর সুবিধা দেয়ার প্রস্তাবনা দেয়া হয়েছে ওই খসড়ায়। শুধু স্থায়ী কর্মীই নন, এই সুবিধার আওতায় পড়ছেন অস্থায়ী, কনট্র্যাক্ট/ আউটসোর্সিং হিসাবে কর্মরত কর্মীরাও। তাই অস্থায়ী কর্মী দেখিয়ে এই আর পিঠ বাঁচাতে পারবে না কোনও প্রতিষ্ঠান।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, প্রতিটি সংস্থায় এভাবে আইনটি প্রয়োগ হবে কিনা বা আদৌ সম্ভব কিনা তা বড় প্রশ্ন । তবে চার রাজ্যে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে মোদী সরকারের নয়া শ্রম আইন বিজেপির নতুন কৌশল হতে পারে। এর প্রতিক্রিয়ায় বিজেপির ভোটব্যাংকে বিশেষ প্রভাব পড়তে পারে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023