সু চির বিরুদ্ধে নতুন চার অভিযোগ
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যূত নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে আরও চারটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্ডালের একটি আদালতে এ অভিযোগগুলো দায়ের করা হয়।
সোমবার রয়টার্সকে সু চির আইনজীবী মিন মিন সো বলেন, অভিযোগগুলো দুর্নীতি সংক্রান্ত। আমরা জানি না তারা কেন মামলাগুলো করল? অথবা সুর্নিদিষ্ট কারণই বা কী? আমরা বিষয়গুলো খতিয়ে দেখব।
নতুন এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে সু চির আইনজীবীরা বিস্তারিত তথ্য পাননি। শুধু জানা গেছে, সেগুলো দুর্নীতি সংক্রান্ত এবং এর মধ্যে দুটিতে সু চি সরকারের সাবেক মন্ত্রী মিন থুকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
নতুন এসব মামলার ফলে সু চিকে দেশটির তিনটি ভিন্ন শহরের আদালতের মোকাবিলা করতে হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে সবগুলো অভিযোগই মিথ্যা বলে দাবি করেছেন সু চির আইনজীবীরা।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটিতে অস্থিতিশীলতা চলছে। রাজনৈতিক নেতাদের বন্দি করে রাখায় জান্তা সরকারের প্রতি ক্ষোভ বাড়ছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সু চির বিরুদ্ধে নতুন চার অভিযোগ
মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যূত নেত্রী অং সান সু চির বিরুদ্ধে আরও চারটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্ডালের একটি আদালতে এ অভিযোগগুলো দায়ের করা হয়।
সোমবার রয়টার্সকে সু চির আইনজীবী মিন মিন সো বলেন, অভিযোগগুলো দুর্নীতি সংক্রান্ত। আমরা জানি না তারা কেন মামলাগুলো করল? অথবা সুর্নিদিষ্ট কারণই বা কী? আমরা বিষয়গুলো খতিয়ে দেখব।
নতুন এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে সু চির আইনজীবীরা বিস্তারিত তথ্য পাননি। শুধু জানা গেছে, সেগুলো দুর্নীতি সংক্রান্ত এবং এর মধ্যে দুটিতে সু চি সরকারের সাবেক মন্ত্রী মিন থুকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে।
নতুন এসব মামলার ফলে সু চিকে দেশটির তিনটি ভিন্ন শহরের আদালতের মোকাবিলা করতে হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে সবগুলো অভিযোগই মিথ্যা বলে দাবি করেছেন সু চির আইনজীবীরা।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সু চির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটিতে অস্থিতিশীলতা চলছে। রাজনৈতিক নেতাদের বন্দি করে রাখায় জান্তা সরকারের প্রতি ক্ষোভ বাড়ছে।