এবার সিরিয়া থেকে প্রত্যাহার হচ্ছে মার্কিন সেনা
অনলাইন ডেস্ক
০২ সেপ্টেম্বর ২০২১, ১৫:০৯:০৮ | অনলাইন সংস্করণ
আফগানিস্তানের পর এবার সিরিয়ার তিনটি ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনাদের প্রত্যাহার করেছে ওয়াশিংটন।
ইরানের আরবি ভাষার স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আল-আলম এই খবর প্রকাশ করেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যে তিনটি ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে, তার মধ্যে একটি ছিল অত্যন্ত বিতর্কিত, যার অবস্থান ছিল সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় দেইর আজ-জাওয়ার প্রদেশের আল ওমর তেল ক্ষেত্রের কাছে।
বাকি দুটি ঘাঁটির অবস্থান ছিল সিরিয়ার দূরবর্তী উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকা প্রদেশের সীমান্তবর্তী কামিশলি এলাকায়।
২০১১ সালে সিরিয়ায় বিদেশি মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা তাণ্ডব শুরু করার পর উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আমেরিকা ও তার মিত্র কয়েকটি দেশ সিরিয়ায় সামরিক অভিযান চালায়।
আমেরিকা সামরিক জোট গঠন করলেও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তাদের কার্যকর কোনো হামলা চালাতে দেখা যায়নি। এ অবস্থায় ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাশিয়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে বিমান হামলা শুরু করে।
রাশিয়া, ইরান ও হিজবুল্লাহ সহায়তায় সিরিয়ার সেনারা ধীরে ধীরে দেশকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে সক্ষম হলেও আমেরিকা দেশটিতে অবৈধভাবে দামেস্ক সরকারের বিনা অনুমতিতে বেশ কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি গড়ে তোলে।
এসব ঘাঁটির অনেক সিরিয়ার তেলসম্পদ লুটপাটের সঙ্গে জড়িত বলে বাশার আল-আসাদের সরকার সুস্পষ্ট অভিযোগ করে আসছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এবার সিরিয়া থেকে প্রত্যাহার হচ্ছে মার্কিন সেনা
আফগানিস্তানের পর এবার সিরিয়ার তিনটি ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনাদের প্রত্যাহার করেছে ওয়াশিংটন।
ইরানের আরবি ভাষার স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল আল-আলম এই খবর প্রকাশ করেছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, যে তিনটি ঘাঁটি থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করা হয়েছে, তার মধ্যে একটি ছিল অত্যন্ত বিতর্কিত, যার অবস্থান ছিল সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলীয় দেইর আজ-জাওয়ার প্রদেশের আল ওমর তেল ক্ষেত্রের কাছে।
বাকি দুটি ঘাঁটির অবস্থান ছিল সিরিয়ার দূরবর্তী উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকা প্রদেশের সীমান্তবর্তী কামিশলি এলাকায়।
২০১১ সালে সিরিয়ায় বিদেশি মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীরা তাণ্ডব শুরু করার পর উগ্র তাকফিরি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের বিরুদ্ধে যুদ্ধের নামে আমেরিকা ও তার মিত্র কয়েকটি দেশ সিরিয়ায় সামরিক অভিযান চালায়।
আমেরিকা সামরিক জোট গঠন করলেও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তাদের কার্যকর কোনো হামলা চালাতে দেখা যায়নি। এ অবস্থায় ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর রাশিয়া সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে বিমান হামলা শুরু করে।
রাশিয়া, ইরান ও হিজবুল্লাহ সহায়তায় সিরিয়ার সেনারা ধীরে ধীরে দেশকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে সক্ষম হলেও আমেরিকা দেশটিতে অবৈধভাবে দামেস্ক সরকারের বিনা অনুমতিতে বেশ কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি গড়ে তোলে।
এসব ঘাঁটির অনেক সিরিয়ার তেলসম্পদ লুটপাটের সঙ্গে জড়িত বলে বাশার আল-আসাদের সরকার সুস্পষ্ট অভিযোগ করে আসছে।