কাশ্মীর নিয়ে এবার সুর পাল্টালো তালেবান!
কাশ্মীর নিয়ে দু’সপ্তাহের মধ্যেই বদলে গেল তালেবানের সুর। কাবুল দখলের পর তালেবান মুখপাত্র জবিউল্লা মুজাহিদ জানিয়েছিলেন, আফগানিস্তানের বাইরের কোনো দেশ নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তালেবানের চিন্তা শুধু আফগানিস্তানকে নিয়েই।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানের মাটি ভারত বা অন্য কোনও দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার তালিবানের আরেক মুখপাত্র সোহেল শাহীন বলেন, মুসলিম হিসেবে আমাদের কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে আওয়াজ তোলার অধিকার রয়েছে। শুধু ভারত নয়, অন্য যে কোনও দেশের মুসলিমদের পক্ষে তারা সরব হতে পারেন বলে জানিয়েছেন শাহিন। খবর বিবিসির।
নব্বইয়ের দশকে তৎকালীন তালেবানপ্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের অনুচরেরা একই সুরে জইশ-ই মোহাম্মদ, লস্করে তৈয়েবার মতো কাশ্মীরে সক্রিয় সংগঠনগুলির পক্ষে অবস্থান নেয়। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে কাশ্মীরের অশান্তির সম্ভাবনা দেখছে নয়াদিল্লি।
কাশ্মীর নিয়ে তালিবানের এমন অবস্থান বদলের নেপথ্যে তাদের সহযোগী আল কায়দার ভূমিকা দেখছেন অনেকে। মঙ্গলবার কাশ্মীরকে ‘ইসলামের শত্রু’-দের কবল থেকে মুক্ত করার ডাক দিয়েছিল আল কায়দা। এই পরিস্থিতিতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিরাপত্তা যতই আঁটোসাটো করা হোক, জঙ্গি-সন্ত্রাস বাড়বে উপত্যকায়।
আফগানিস্তানে তালেবানের ক্ষমতা দখলের পরে কাশ্মীরের যুবকদের একাংশ নতুন করে সশস্ত্র সংগ্রামে উৎসাহী হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি গোয়েন্দা রিপোর্টে জানা গেছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
কাশ্মীর নিয়ে এবার সুর পাল্টালো তালেবান!
কাশ্মীর নিয়ে দু’সপ্তাহের মধ্যেই বদলে গেল তালেবানের সুর। কাবুল দখলের পর তালেবান মুখপাত্র জবিউল্লা মুজাহিদ জানিয়েছিলেন, আফগানিস্তানের বাইরের কোনো দেশ নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। তালেবানের চিন্তা শুধু আফগানিস্তানকে নিয়েই।
তিনি বলেন, আফগানিস্তানের মাটি ভারত বা অন্য কোনও দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসে ব্যবহার করতে দেওয়া হবে না।
বৃহস্পতিবার তালিবানের আরেক মুখপাত্র সোহেল শাহীন বলেন, মুসলিম হিসেবে আমাদের কাশ্মীরের মুসলিমদের পক্ষে আওয়াজ তোলার অধিকার রয়েছে। শুধু ভারত নয়, অন্য যে কোনও দেশের মুসলিমদের পক্ষে তারা সরব হতে পারেন বলে জানিয়েছেন শাহিন। খবর বিবিসির।
নব্বইয়ের দশকে তৎকালীন তালেবানপ্রধান মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের অনুচরেরা একই সুরে জইশ-ই মোহাম্মদ, লস্করে তৈয়েবার মতো কাশ্মীরে সক্রিয় সংগঠনগুলির পক্ষে অবস্থান নেয়। এই পরিস্থিতিতে নতুন করে কাশ্মীরের অশান্তির সম্ভাবনা দেখছে নয়াদিল্লি।
কাশ্মীর নিয়ে তালিবানের এমন অবস্থান বদলের নেপথ্যে তাদের সহযোগী আল কায়দার ভূমিকা দেখছেন অনেকে। মঙ্গলবার কাশ্মীরকে ‘ইসলামের শত্রু’-দের কবল থেকে মুক্ত করার ডাক দিয়েছিল আল কায়দা। এই পরিস্থিতিতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, নিরাপত্তা যতই আঁটোসাটো করা হোক, জঙ্গি-সন্ত্রাস বাড়বে উপত্যকায়।
আফগানিস্তানে তালেবানের ক্ষমতা দখলের পরে কাশ্মীরের যুবকদের একাংশ নতুন করে সশস্ত্র সংগ্রামে উৎসাহী হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি গোয়েন্দা রিপোর্টে জানা গেছে।