কাসেম সোলাইমানিকে হত্যায় যুক্তরাজ্যও জড়িত!
ব্যাখ্যা চেয়েছে মানবাধিকার সংস্থা
ইরানের কুদস ফোর্সের সাবেক কমান্ডার লে. জেনারেল কাসেম সোলাইমানির হত্যাকাণ্ডে যুক্তরাজ্যও জড়িত বলে একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এ খবর প্রকাশের পর ব্রিটিশ সরকারের কাছে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা চেয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। খবর মিডলইস্ট আইয়ের।
যুক্তরাজ্যের ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত একটি সামরিক গোয়েন্দাঘাঁটি থেকে মার্কিন বাহিনীকে ড্রোন হামলায় সোলাইমানিকে হত্যায় সহায়তা করেছে বলে শনিবার একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন ফাঁস হয়।
২০২০ সালে ইরানের ওই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের যুদ্ধে জড়ানোর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
গার্ডিয়ানে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের জড়িত থাকার খবরে ইয়র্কশায়ার ক্যাম্পেইন ফর নিউক্লিয়ার ডিসআর্মামেন্ট ও মেনউইথ হিল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ক্যাম্পেইন নামে মানবাধিকার সংগঠন দুটি দেশটির সরকারের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে।
ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত সামরিক গোয়েন্দাঘাঁটি থেকে যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীকেও তথ্য দিয়ে সহায়তা করা হয়।
২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি ইরাকের বাগদাদ বিমানবন্দরের বাইরে মার্কিন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর ড্রোন হামলায় প্রাণ হারান ইরানের কুদস ফোর্সের প্রধান কাসেম সোলাইমানি ও ইরাকের পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সের উপপ্রধান আবু মাহদি আল-মুহান্দেসসহ ১০ সামরিক কর্মকর্তা।
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরাসরি নির্দেশে ওই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। জেনারেল সোলাইমানির গতিবিধির তথ্য আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়ার পরই তাকে মার্কিন সেনারা হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে বলে ওই প্রতিদেনে উঠে আসে।
কাসেম সোলাইমানিকে হত্যায় যুক্তরাজ্যও জড়িত!
ব্যাখ্যা চেয়েছে মানবাধিকার সংস্থা
অনলাইন ডেস্ক
০৩ অক্টোবর ২০২১, ১৪:৫৭:৫৫ | অনলাইন সংস্করণ
ইরানের কুদস ফোর্সের সাবেক কমান্ডার লে. জেনারেল কাসেম সোলাইমানির হত্যাকাণ্ডে যুক্তরাজ্যও জড়িত বলে একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এ খবর প্রকাশের পর ব্রিটিশ সরকারের কাছে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা চেয়েছে মানবাধিকার সংস্থাগুলো। খবর মিডলইস্ট আইয়ের।
যুক্তরাজ্যের ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত একটি সামরিক গোয়েন্দাঘাঁটি থেকে মার্কিন বাহিনীকে ড্রোন হামলায় সোলাইমানিকে হত্যায় সহায়তা করেছে বলে শনিবার একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন ফাঁস হয়।
২০২০ সালে ইরানের ওই শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের যুদ্ধে জড়ানোর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
গার্ডিয়ানে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের জড়িত থাকার খবরে ইয়র্কশায়ার ক্যাম্পেইন ফর নিউক্লিয়ার ডিসআর্মামেন্ট ও মেনউইথ হিল অ্যাকাউন্টিবিলিটি ক্যাম্পেইন নামে মানবাধিকার সংগঠন দুটি দেশটির সরকারের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে।
ইয়র্কশায়ারে অবস্থিত সামরিক গোয়েন্দাঘাঁটি থেকে যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীকেও তথ্য দিয়ে সহায়তা করা হয়।
২০২০ সালের ৩ জানুয়ারি ইরাকের বাগদাদ বিমানবন্দরের বাইরে মার্কিন সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীর ড্রোন হামলায় প্রাণ হারান ইরানের কুদস ফোর্সের প্রধান কাসেম সোলাইমানি ও ইরাকের পপুলার মোবিলাইজেশন ফোর্সের উপপ্রধান আবু মাহদি আল-মুহান্দেসসহ ১০ সামরিক কর্মকর্তা।
তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরাসরি নির্দেশে ওই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। জেনারেল সোলাইমানির গতিবিধির তথ্য আমেরিকার হাতে তুলে দেওয়ার পরই তাকে মার্কিন সেনারা হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে বলে ওই প্রতিদেনে উঠে আসে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023