হত্যার পর থানা চত্বরে ফেলা হলো অপহৃত তরুণের লাশ
যুগান্তর ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০২২, ২২:৫৬:০২ | অনলাইন সংস্করণ
হত্যার পর থানাতেই ফেলে যাওয়া হয়েছে অপহৃত এক তরুণের লাশ। থানা চত্বরে এভাবে লাশ পড়ে থাকতে দেখে খোদ পুলিশ সদস্যরা একদম আবাক হয়ে গেছেন।
ভারতের কেরালায় এই ঘটনা ঘটে বলে আরব নিউজ সোমবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে কোট্টায়াম পূর্ব থানার সামনে শান বাবু (১৯) নামে এক তরুণের লাশ পড়ে থাকতে দেখেন ওই থানার পুলিশ সদস্যরা।
কে.টি. জমন নামে এক ব্যক্তি রোববার সন্ধ্যায় শানকে অপহরণ করেছিল বলে জানা গেছে। প্রচণ্ড মারধরের কারণে শানের মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্য কোথাও হত্যা করে থানায় লাশ ফেলে যাওয়া হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
তবে লাশ ফেলে যাওয়ার আগে সোমবার ভোরে শানের মা থানায় গিয়ে ছেলের নিখোঁজ হয়েছে বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ যখন বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালাচ্ছিলেন, তখনই জমন শানের লাশ কাঁধে করে বয়ে এনে থানায় ফেলে দেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশের ধারণা স্থানীয় গ্যাং লিডার জমনের গোপন খবর ফাঁস করে দিচ্ছিলেন শান। তাই প্রতিশোধ নিতে শানকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
এদিকে এই ঘটনার পর জমনকে আটক করতে সক্ষম হয় পুলিশ। আটকের পর তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
হত্যার পর থানা চত্বরে ফেলা হলো অপহৃত তরুণের লাশ
হত্যার পর থানাতেই ফেলে যাওয়া হয়েছে অপহৃত এক তরুণের লাশ। থানা চত্বরে এভাবে লাশ পড়ে থাকতে দেখে খোদ পুলিশ সদস্যরা একদম আবাক হয়ে গেছেন।
ভারতের কেরালায় এই ঘটনা ঘটে বলে আরব নিউজ সোমবার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সকালে কোট্টায়াম পূর্ব থানার সামনে শান বাবু (১৯) নামে এক তরুণের লাশ পড়ে থাকতে দেখেন ওই থানার পুলিশ সদস্যরা।
কে.টি. জমন নামে এক ব্যক্তি রোববার সন্ধ্যায় শানকে অপহরণ করেছিল বলে জানা গেছে। প্রচণ্ড মারধরের কারণে শানের মৃত্যু হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। অন্য কোথাও হত্যা করে থানায় লাশ ফেলে যাওয়া হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ।
তবে লাশ ফেলে যাওয়ার আগে সোমবার ভোরে শানের মা থানায় গিয়ে ছেলের নিখোঁজ হয়েছে বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে পুলিশ যখন বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালাচ্ছিলেন, তখনই জমন শানের লাশ কাঁধে করে বয়ে এনে থানায় ফেলে দেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশের ধারণা স্থানীয় গ্যাং লিডার জমনের গোপন খবর ফাঁস করে দিচ্ছিলেন শান। তাই প্রতিশোধ নিতে শানকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
এদিকে এই ঘটনার পর জমনকে আটক করতে সক্ষম হয় পুলিশ। আটকের পর তাকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।