সিরিয়ার কারাগারে আইএসের হামলা, ১৮ কুর্দি যোদ্ধা নিহত
অনলাইন ডেস্ক
২১ জানুয়ারি ২০২২, ২০:১৬:১৬ | অনলাইন সংস্করণ
সিরিয়ার একটি কারাগারে ইসলামিক স্টেটের সদস্যরা (আাইএস) হামলা চালিয়েছে। হামলায় কুর্দি বাহিনীর ১৮ জন নিহত হয়েছেন।
সিরিয়ায় যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারীসংস্থা `দ্য সিরিয়ান অবসারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস'কে উদ্ধৃত করে এএফপি এই খবর প্রকাশ করেছে।
খবরে বলা বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে ঘাওয়ারান কারাগারে ইসলামি স্টেটের সদস্যরা হামলা চালায়। এই কারাগারে হাজার হাজার আইএস যোদ্ধাকে বন্দি রাখা হয়েছে। হামলায় ১৮ কুর্দি যোদ্ধা নিহতের পাশাপাশি ১৬ জন আইএস যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
ব্রিটিশভিত্তিক যুদ্ধ মনিটরি সংস্থা এই হামলাকে ২০১৯ সালের পর সব থেকে বড় হামলা বলে উল্লেখ করেছে।
২০১৯ সালে আইএস ঘোষিত তথাকথিত ‘ইসলামিক খেলাফত’কে পরাজিত ঘোষণা করা হয়।
ঘাওয়ারান কারাগারটি উত্তরপূর্ব সিরিয়ার হাসাকেহ শহরে অবস্থিত। এই কারাগারে সন্দেহভাজন ৩৫০০ আইএস যোদ্ধাকে বন্দি রাখা হয়েছে। বন্দিদের মধ্যে অনেক আইএস নেতাও রয়েছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সিরিয়ার কারাগারে আইএসের হামলা, ১৮ কুর্দি যোদ্ধা নিহত
সিরিয়ার একটি কারাগারে ইসলামিক স্টেটের সদস্যরা (আাইএস) হামলা চালিয়েছে। হামলায় কুর্দি বাহিনীর ১৮ জন নিহত হয়েছেন।
সিরিয়ায় যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা `দ্য সিরিয়ান অবসারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস'কে উদ্ধৃত করে এএফপি এই খবর প্রকাশ করেছে।
খবরে বলা বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে ঘাওয়ারান কারাগারে ইসলামি স্টেটের সদস্যরা হামলা চালায়। এই কারাগারে হাজার হাজার আইএস যোদ্ধাকে বন্দি রাখা হয়েছে। হামলায় ১৮ কুর্দি যোদ্ধা নিহতের পাশাপাশি ১৬ জন আইএস যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
ব্রিটিশভিত্তিক যুদ্ধ মনিটরি সংস্থা এই হামলাকে ২০১৯ সালের পর সব থেকে বড় হামলা বলে উল্লেখ করেছে।
২০১৯ সালে আইএস ঘোষিত তথাকথিত ‘ইসলামিক খেলাফত’কে পরাজিত ঘোষণা করা হয়।
ঘাওয়ারান কারাগারটি উত্তরপূর্ব সিরিয়ার হাসাকেহ শহরে অবস্থিত। এই কারাগারে সন্দেহভাজন ৩৫০০ আইএস যোদ্ধাকে বন্দি রাখা হয়েছে। বন্দিদের মধ্যে অনেক আইএস নেতাও রয়েছেন।