মার্কিন বন্দিদের মুক্তির বিষয়ে যা জানাল ইরান
যুগান্তর ডেস্ক
২৫ জানুয়ারি ২০২২, ১৯:৫৩:৫৯ | অনলাইন সংস্করণ
ইরানি কারাগার থেকে মার্কিন বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছে তেহরান। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে তেহরান কোনো পূর্বশর্ত গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র।
সোমবার এক ব্রিফিংয়ে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাঈদ খাতিবজাদে বলেন, ভিয়েনা সংলাপের ব্যাপারে ইরান কখনও কোনো পূর্ব শর্ত গ্রহণ করে নি। এধরনের ইস্যু নিতান্তই যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ জনমত ও গণমাধ্যমকে প্রভাবিত করার প্রচেষ্টা।
সম্প্রতি ইরান বিষয়ক মার্কিন বিশেষ প্রতিনিধি রবার্ট ম্যালি বলেছিলেন, ইরানে আটক বন্দিদেরকে মুক্তি না দিলে পরমাণু চুক্তি সম্ভবত হবে না।
কারাগার থেকে মার্কিন বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টিকে নতুন পরমাণু চুক্তির ব্যাপারে পূর্বশর্ত হিসেবে উল্লেখ করার পর একথা বললেন খাতিবজাদে।
ইরান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরো বলেন, ইরানি নাগরিকদেরকে মিথ্যা অজুহাতে মার্কিন কারাগারে বন্দী হিসেবে আটক রাখা হয়েছে অথচ ইরানি কারাগারে আটক মার্কিন নাগরিকরা তাদের অপরাধের জন্য আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে।
মার্কিন কারাগারগুলোতে আটক ইরানি বন্দিদের কঠিন অবস্থার কথা উল্লেখ করে খাতিবজাদে বলেন, এ বিষয়টিও তেহরান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিভিন্ন সময় যুক্তরাষ্ট্রের সামনে তুলে ধরেছে। যুক্তরাষ্ট্র যদি তার আগের প্রতিশ্রুতিগুলো রক্ষা করে তাহলে এই সমস্যার সমাধান খুব স্বল্প সময়ের ভেতরে হয়ে যাবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মার্কিন বন্দিদের মুক্তির বিষয়ে যা জানাল ইরান
ইরানি কারাগার থেকে মার্কিন বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি প্রত্যাখ্যান করেছে তেহরান। মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে তেহরান কোনো পূর্বশর্ত গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র।
সোমবার এক ব্রিফিংয়ে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাঈদ খাতিবজাদে বলেন, ভিয়েনা সংলাপের ব্যাপারে ইরান কখনও কোনো পূর্ব শর্ত গ্রহণ করে নি। এধরনের ইস্যু নিতান্তই যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ জনমত ও গণমাধ্যমকে প্রভাবিত করার প্রচেষ্টা।
সম্প্রতি ইরান বিষয়ক মার্কিন বিশেষ প্রতিনিধি রবার্ট ম্যালি বলেছিলেন, ইরানে আটক বন্দিদেরকে মুক্তি না দিলে পরমাণু চুক্তি সম্ভবত হবে না।
কারাগার থেকে মার্কিন বন্দিদের মুক্তি দেওয়ার বিষয়টিকে নতুন পরমাণু চুক্তির ব্যাপারে পূর্বশর্ত হিসেবে উল্লেখ করার পর একথা বললেন খাতিবজাদে।
ইরান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরো বলেন, ইরানি নাগরিকদেরকে মিথ্যা অজুহাতে মার্কিন কারাগারে বন্দী হিসেবে আটক রাখা হয়েছে অথচ ইরানি কারাগারে আটক মার্কিন নাগরিকরা তাদের অপরাধের জন্য আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে।
মার্কিন কারাগারগুলোতে আটক ইরানি বন্দিদের কঠিন অবস্থার কথা উল্লেখ করে খাতিবজাদে বলেন, এ বিষয়টিও তেহরান প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বিভিন্ন সময় যুক্তরাষ্ট্রের সামনে তুলে ধরেছে। যুক্তরাষ্ট্র যদি তার আগের প্রতিশ্রুতিগুলো রক্ষা করে তাহলে এই সমস্যার সমাধান খুব স্বল্প সময়ের ভেতরে হয়ে যাবে।