বরিস জনসনের বিরুদ্ধে তদন্তে নামছে পুলিশ
২০২০ সালে চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে পুরো বিশ্বব্যাপী আরোপ করা হয় কঠোর লকডাউন। ইউরোপের দেশ ব্রিটেনেও ছিল কঠোর বিধি-নিষেধ।
তবে এসব বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন তার সরকারী বাসভবনে কয়েকবার পার্টি করেছেন। এর মধ্যে ছিল তার জন্মদিনের পার্টিও।
কয়েকদিন ধরে বিষয়গুলো সামনে আসছে। এরপর থেকে চাপে আছেন বরিস। এবার তার পার্টি করার বিষয়টি তদন্ত করতে যাচ্ছে পুলিশ। লন্ডন পুলিশের প্রধান ক্রেসিডা ডিক নিশ্চিত করেছেন বিষয়টি।
বরিসের জন্মদিন হলো ১৯ জুন। ওই সময় ব্রিটেন ছিল কঠোর লকডাউন। ব্রিটেনের আইটিভি নেটওয়ার্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০২০ সালে বরিস তার কাছের বন্ধুদের জন্মদিনের পার্টিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। অথচ ওই সময় সাধারণ মানুষ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও দেখা করতে পারত না। এমনকি কেউ মারা গেলে সেখানে ১০ জনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারত না।
এখন বরিসের পার্টি করার বিষয়গুলো সামনে আসায় সাধারণ ব্রিটিশ নাগরিকরাও প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। অনেকে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগও দাবি করেছেন।
সূত্র: বিবিসি
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বরিস জনসনের বিরুদ্ধে তদন্তে নামছে পুলিশ
২০২০ সালে চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে পুরো বিশ্বব্যাপী আরোপ করা হয় কঠোর লকডাউন। ইউরোপের দেশ ব্রিটেনেও ছিল কঠোর বিধি-নিষেধ।
তবে এসব বিধি-নিষেধ উপেক্ষা করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন তার সরকারী বাসভবনে কয়েকবার পার্টি করেছেন। এর মধ্যে ছিল তার জন্মদিনের পার্টিও।
কয়েকদিন ধরে বিষয়গুলো সামনে আসছে। এরপর থেকে চাপে আছেন বরিস। এবার তার পার্টি করার বিষয়টি তদন্ত করতে যাচ্ছে পুলিশ। লন্ডন পুলিশের প্রধান ক্রেসিডা ডিক নিশ্চিত করেছেন বিষয়টি।
বরিসের জন্মদিন হলো ১৯ জুন। ওই সময় ব্রিটেন ছিল কঠোর লকডাউন। ব্রিটেনের আইটিভি নেটওয়ার্ক এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ২০২০ সালে বরিস তার কাছের বন্ধুদের জন্মদিনের পার্টিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। অথচ ওই সময় সাধারণ মানুষ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও দেখা করতে পারত না। এমনকি কেউ মারা গেলে সেখানে ১০ জনের বেশি উপস্থিত থাকতে পারত না।
এখন বরিসের পার্টি করার বিষয়গুলো সামনে আসায় সাধারণ ব্রিটিশ নাগরিকরাও প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন। অনেকে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগও দাবি করেছেন।
সূত্র: বিবিসি