মসজিদের ভেতর পাওয়া গেল আরেক প্রাচীন মসজিদ
অনলাইন ডেস্ক
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ২২:৫২:২৬ | অনলাইন সংস্করণ
ইরাকের মসুল শহরের বিখ্যাত আল নুরি মসজিদটি আইএসআইএসের সদস্যরা ২০১৭ সালে ধ্বংস করে দেয়।
এরপর মসজিদটি আবার পুনরায় নির্মাণ করার কাজ হাতে নিয়ে ইরাকি সরকার ও ইউনেস্কো। এই নির্মাণ কাজে সহায়তা করছে আরব আমিরাত।
১২০০ শতকে নির্মিত মসজিদটি পুনঃনির্মাণ করতে গিয়ে মসজিদের নিচেই আরেকটি পুরনো মসজিদের খোঁজ পেয়েছেন নির্মাণকারীরা।
ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া মসজিদটির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে নিচ থেকে এটি খোঁড়া হচ্ছিল। তখনই মাটির নিচে পাওয়া যায় প্রাচীন মসজিদটি।
মসুলের প্রত্নতত্ত্ববিদ খায়রেদ্দিন নাসের যিনি মসজিদটি নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত আছেন তিনি গণমাধ্যম এএফপিকে জানিয়েছেন, খোঁড়ার সময় মাটির নিচে নামাজের একটি বড় ঘর ও ওযুর চারটি ছোট ঘর আবিষ্কার করেন তারা। ঘরগুলো প্রাচীন যুগের টাইলস দিয়ে বাঁধানো ছিল।
খয়রেদ্দিন নাসের জানান, মসুলের প্রাচীন শহর যে মাটির নিচে এখনো অবস্থিত আছে তা মসজিদের ভেতরই আরেকটি প্রাচীন মসজিদের সন্ধান পাওয়ায় জোরালো হলো।
সূত্র: মিডল ইষ্ট আই
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মসজিদের ভেতর পাওয়া গেল আরেক প্রাচীন মসজিদ
ইরাকের মসুল শহরের বিখ্যাত আল নুরি মসজিদটি আইএসআইএসের সদস্যরা ২০১৭ সালে ধ্বংস করে দেয়।
এরপর মসজিদটি আবার পুনরায় নির্মাণ করার কাজ হাতে নিয়ে ইরাকি সরকার ও ইউনেস্কো। এই নির্মাণ কাজে সহায়তা করছে আরব আমিরাত।
১২০০ শতকে নির্মিত মসজিদটি পুনঃনির্মাণ করতে গিয়ে মসজিদের নিচেই আরেকটি পুরনো মসজিদের খোঁজ পেয়েছেন নির্মাণকারীরা।
ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া মসজিদটির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে নিচ থেকে এটি খোঁড়া হচ্ছিল। তখনই মাটির নিচে পাওয়া যায় প্রাচীন মসজিদটি।
মসুলের প্রত্নতত্ত্ববিদ খায়রেদ্দিন নাসের যিনি মসজিদটি নির্মাণকাজের সঙ্গে জড়িত আছেন তিনি গণমাধ্যম এএফপিকে জানিয়েছেন, খোঁড়ার সময় মাটির নিচে নামাজের একটি বড় ঘর ও ওযুর চারটি ছোট ঘর আবিষ্কার করেন তারা। ঘরগুলো প্রাচীন যুগের টাইলস দিয়ে বাঁধানো ছিল।
খয়রেদ্দিন নাসের জানান, মসুলের প্রাচীন শহর যে মাটির নিচে এখনো অবস্থিত আছে তা মসজিদের ভেতরই আরেকটি প্রাচীন মসজিদের সন্ধান পাওয়ায় জোরালো হলো।
সূত্র: মিডল ইষ্ট আই