আটলান্টিকে বিমানবাহী রণতরী ডুবিয়ে দিল ব্রাজিল
jugantor
আটলান্টিকে বিমানবাহী রণতরী ডুবিয়ে দিল ব্রাজিল

  অনলাইন ডেস্ক  

০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:৩২:৪৩  |  অনলাইন সংস্করণ

আটলান্টিক মহাসাগরে নিজেদের একটি বিমানবাহী রণতরী ডুবিয়ে দিয়েছে ব্রাজিল। ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় শুক্রবার এটি সাগরে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। খবর আল জাজিরার।

এ দিকে রণতরী ডুবিয়ে দেওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পরিবেশবিদরা। তাদের দাবি রণতরীটিতে অনেক বিষাক্ত পদার্থ আছে।

দেশটির উপকূল থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দূরে আটলান্টিক মহাসাগরের ১৬ হাজার ফুট (৫ হাজার মিটার) গভীরতার একটি স্থানে এটি ডোবানো হয়েছে।

ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যেখানে রণতরীটি ডোবানো হয়েছে সেখানে কোনো জাহাজ চলাচল করে না। এটি ব্রাজিলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছে অবস্থিত।

রণতরী ডোবানোর আগে ব্রাজিলের নৌ বাহিনী এক বিবৃতি দেয়। ‘সাও পাওলো’ নামের রণতরীটি অন্য কোনো দেশের বন্দরে রাখতে চেয়েছিল ব্রাজিল। কিন্তু কেউ এটি রাখতে চায়নি। ফলে এটি ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে।

১৯৬০ সালে ফ্রান্সের প্রথম পরমাণু পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এই রণতরীটি। এছাড়া ১৯৭০ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এটি আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং যুগোস্লাভিয়ায় মোতায়েন করা হয়েছিল। ২০০০ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে বিমানবাহী রণতরীটি কিনে নেয় ব্রাজিল। ২০০৫ সালে এটিতে অগ্নিকাণ্ডের পর রণতরীটি কার্যকারিতা হারাতে থাকে।

আটলান্টিকে বিমানবাহী রণতরী ডুবিয়ে দিল ব্রাজিল

 অনলাইন ডেস্ক 
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:৩২ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

আটলান্টিক মহাসাগরে নিজেদের একটি বিমানবাহী রণতরী ডুবিয়ে দিয়েছে ব্রাজিল। ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় শুক্রবার এটি সাগরে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। খবর আল জাজিরা র।

এ দিকে রণতরী ডুবিয়ে দেওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পরিবেশবিদরা। তাদের দাবি রণতরীটিতে অনেক বিষাক্ত পদার্থ আছে।

দেশটির উপকূল থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দূরে আটলান্টিক মহাসাগরের ১৬ হাজার ফুট (৫ হাজার মিটার) গভীরতার একটি স্থানে এটি ডোবানো হয়েছে।

ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যেখানে রণতরীটি ডোবানো হয়েছে সেখানে কোনো জাহাজ চলাচল করে না। এটি ব্রাজিলের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাছে অবস্থিত।

রণতরী ডোবানোর আগে ব্রাজিলের নৌ বাহিনী এক বিবৃতি দেয়। ‘সাও পাওলো’ নামের রণতরীটি অন্য কোনো দেশের বন্দরে রাখতে চেয়েছিল ব্রাজিল। কিন্তু কেউ এটি রাখতে চায়নি। ফলে এটি ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে।

১৯৬০ সালে ফ্রান্সের প্রথম পরমাণু পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এই রণতরীটি। এছাড়া ১৯৭০ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এটি আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং যুগোস্লাভিয়ায় মোতায়েন করা হয়েছিল। ২০০০ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে বিমানবাহী রণতরীটি কিনে নেয় ব্রাজিল। ২০০৫ সালে এটিতে অগ্নিকাণ্ডের পর রণতরীটি কার্যকারিতা হারাতে থাকে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন