১০০ বছর পর এসে পৌঁছাল চিঠি!
চিঠি পাঠানোর ১০০ বছর পর তা এসে প্রাপকের ঠিকানায় পৌঁছেছে। আশ্চর্যজনক এ ঘটনাটি ঘটেছে ব্রিটেনে।
১৯১৬ সালে পাঠানো ওই চিঠিটি সম্প্রতি দক্ষিণ লন্ডনের হ্যালেট রোডের ঠিকানায় আসার পর এ নিয়ে হইচই শুরু হয়। খবর সিএনএনের।
চিঠি পেয়ে গ্লেন বৃহস্পতিবার সিএনএনকে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, চিঠিটি পেয়ে প্রথমে মনে করেছিলাম ২০১৬ সালে পাঠানো। পরে খেয়াল করে দেখি, এতে রানির পরিবর্তে রাজার স্ট্যাম্প মারা।
রাজা পঞ্চম জর্জের ছবিসংবলিত ১ পেনির স্ট্যাম্প লাগানো ছিল চিঠিতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে এটি পোস্ট করা হয়। তখন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্মই হয়নি।
১৯১৬ সালে পাঠানো চিঠিটি পেয়ে যারপরনাই অবাক ২৭ বছর বয়সি গ্লেন। পোস্টাল অ্যাক্ট-২০০০ এর বিধান অনুযায়ী, প্রাপক ছাড়া চিঠি খোলা দণ্ডনীয় অপরাধ।
কিন্তু গ্লেন নিজের কৌতূহল আর চেপে রাখতে পারেননি। তিনি চিঠিটি খুলে ফেলেন।
পরে তিনি এটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝতে পেরে স্থানীয় একটি পাক্ষিক পত্রিকা নরউড রিভিউ কার্যালয়ে নিয়ে যান।
চিঠিটি কেটি নামে একজনকে লেখা। এর প্রথম লাইনটি ছিল, মাই ডিয়ার কেটি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
১০০ বছর পর এসে পৌঁছাল চিঠি!
চিঠি পাঠানোর ১০০ বছর পর তা এসে প্রাপকের ঠিকানায় পৌঁছেছে। আশ্চর্যজনক এ ঘটনাটি ঘটেছে ব্রিটেনে।
১৯১৬ সালে পাঠানো ওই চিঠিটি সম্প্রতি দক্ষিণ লন্ডনের হ্যালেট রোডের ঠিকানায় আসার পর এ নিয়ে হইচই শুরু হয়। খবর সিএনএনের।
চিঠি পেয়ে গ্লেন বৃহস্পতিবার সিএনএনকে এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, চিঠিটি পেয়ে প্রথমে মনে করেছিলাম ২০১৬ সালে পাঠানো। পরে খেয়াল করে দেখি, এতে রানির পরিবর্তে রাজার স্ট্যাম্প মারা।
রাজা পঞ্চম জর্জের ছবিসংবলিত ১ পেনির স্ট্যাম্প লাগানো ছিল চিঠিতে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়ে এটি পোস্ট করা হয়। তখন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্মই হয়নি।
১৯১৬ সালে পাঠানো চিঠিটি পেয়ে যারপরনাই অবাক ২৭ বছর বয়সি গ্লেন। পোস্টাল অ্যাক্ট-২০০০ এর বিধান অনুযায়ী, প্রাপক ছাড়া চিঠি খোলা দণ্ডনীয় অপরাধ।
কিন্তু গ্লেন নিজের কৌতূহল আর চেপে রাখতে পারেননি। তিনি চিঠিটি খুলে ফেলেন।
পরে তিনি এটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বুঝতে পেরে স্থানীয় একটি পাক্ষিক পত্রিকা নরউড রিভিউ কার্যালয়ে নিয়ে যান।
চিঠিটি কেটি নামে একজনকে লেখা। এর প্রথম লাইনটি ছিল, মাই ডিয়ার কেটি।