সরকারি বাংলো ছাড়ার চিঠির উত্তরে যা বললেন রাহুল গান্ধী 
jugantor
সরকারি বাংলো ছাড়ার চিঠির উত্তরে যা বললেন রাহুল গান্ধী 

  অনলাইন ডেস্ক  

২৮ মার্চ ২০২৩, ২০:২৫:২৯  |  অনলাইন সংস্করণ

সরকারি আদেশে অনুগত হয়ে তুঘলক রোডের বাংলো ছেড়ে দেবেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। সরকারি বাংলো ছাড়ার নোটিশ পেয়ে এমনটাই জানালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।

পাশাপাশি বাংলো ছাড়ার নির্দেশ দেওয়ার চিঠি পাঠানোর জন্য লোকসভার সচিবালয়কে ধন্যবাদও জানান ওয়েনাড়ের সাবেক সাংসদ। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

লোকসভার হাউজিং কমিটির পাঠানো নোটিশ পাওয়ার পর একটি চিঠি পাঠিয়ে রাহুল জানান, জনগণের ইচ্ছায় গত ৪ বারের সাংসদ হওয়ার সুবাদে আমি এখানে ভালো সময় কাটিয়েছি। এখানে আমার সুখের স্মৃতিও তৈরি হয়েছে। আমার অধিকারের প্রতি পক্ষপাত না করে আমি চিঠিতে থাকা নির্দেশ মেনে নেব।

সোমবারই কংগ্রেস নেতাকে এক মাসের মধ্যে তার সরকারি বাংলো খালি করে দেওয়ার নোটিশ দেয় লোকসভার হাউজিং কমিটি। রাহুল ২০০৪ সাল থেকে লোকসভার সাংসদ। তাই নিয়ম মেনেই দিল্লিতে ১২ তুঘলক লেনে রাহুলের জন্য সরকারি বাংলো বরাদ্দ করা ছিল এত দিন। ২০০৫ থেকে তিনি ওই বাংলোয় থাকছিলেন।

কিন্তু ২০১৯ সালে তার করা মোদি-মন্তব্যের জন্য তাকে দু’বছরের জেলের সাজা দিয়েছে সুরাত জেলা আদালত। যার জেরে গত ২৩ মার্চ তার সাংসদ পদ খারিজ করেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। তারপরই মনে করা হচ্ছিল তুঘলক রোডের বাংলো খালি করতে হতে পারে সোনিয়া-পুত্রকে। এর মধ্যেই সোমবার তাকে ওই বাংলো খালি করার নোটিশ পাঠানো হয়। সংসদীয় বিধি অনুযায়ী পদ হারানোর পরে কোনো সাংসদ বাংলো ছাড়ার জন্য সর্বোচ্চ ১ মাস সময় পেতে পারেন। সেই সময়সীমা পেরোনোর পরেও বাংলো না ছাড়লে উচ্ছেদ করা হতে পারে।

সোমবার রাহুল জানিয়েছিলেন, এ রকম কোনো নোটিশ তিনি পাননি। এরপর সেই নোটিশ হাতে এসে পৌঁছতেই মঙ্গলবার রাহুল জানিয়ে দিলেন সরকারি আদেশ মেনে নিয়ে তিনি ওই বাংলো খালি করে দেবেন।

কিন্তু লোকসভার সাবেক সাংসদের নতুন ঠিকানা কোথায় হবে! মনে করা হচ্ছে, এখন থেকে মা সোনিয়ার সঙ্গে ১০ জনপথের বাংলোয় থাকতে শুরু করতে পারেন রাহুল।

সরকারি বাংলো ছাড়ার চিঠির উত্তরে যা বললেন রাহুল গান্ধী 

 অনলাইন ডেস্ক 
২৮ মার্চ ২০২৩, ০৮:২৫ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

সরকারি আদেশে অনুগত হয়ে তুঘলক রোডের বাংলো ছেড়ে দেবেন ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধী। সরকারি বাংলো ছাড়ার নোটিশ পেয়ে এমনটাই জানালেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। 

পাশাপাশি বাংলো ছাড়ার নির্দেশ দেওয়ার চিঠি পাঠানোর জন্য লোকসভার সচিবালয়কে ধন্যবাদও জানান ওয়েনাড়ের সাবেক সাংসদ। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার। 

লোকসভার হাউজিং কমিটির পাঠানো নোটিশ পাওয়ার পর একটি চিঠি পাঠিয়ে রাহুল জানান, জনগণের ইচ্ছায় গত ৪ বারের সাংসদ হওয়ার সুবাদে আমি এখানে ভালো সময় কাটিয়েছি। এখানে আমার সুখের স্মৃতিও তৈরি হয়েছে। আমার অধিকারের প্রতি পক্ষপাত না করে আমি চিঠিতে থাকা নির্দেশ মেনে নেব।

সোমবারই কংগ্রেস নেতাকে এক মাসের মধ্যে তার সরকারি বাংলো খালি করে দেওয়ার নোটিশ দেয় লোকসভার হাউজিং কমিটি। রাহুল ২০০৪ সাল থেকে লোকসভার সাংসদ। তাই নিয়ম মেনেই দিল্লিতে ১২ তুঘলক লেনে রাহুলের জন্য সরকারি বাংলো বরাদ্দ করা ছিল এত দিন। ২০০৫ থেকে তিনি ওই বাংলোয় থাকছিলেন।

কিন্তু ২০১৯ সালে তার করা মোদি-মন্তব্যের জন্য তাকে দু’বছরের জেলের সাজা দিয়েছে সুরাত জেলা আদালত। যার জেরে গত ২৩ মার্চ তার সাংসদ পদ খারিজ করেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। তারপরই মনে করা হচ্ছিল তুঘলক রোডের বাংলো খালি করতে হতে পারে সোনিয়া-পুত্রকে। এর মধ্যেই সোমবার তাকে ওই বাংলো খালি করার নোটিশ পাঠানো হয়। সংসদীয় বিধি অনুযায়ী পদ হারানোর পরে কোনো সাংসদ বাংলো ছাড়ার জন্য সর্বোচ্চ ১ মাস সময় পেতে পারেন। সেই সময়সীমা পেরোনোর পরেও বাংলো না ছাড়লে উচ্ছেদ করা হতে পারে।

সোমবার রাহুল জানিয়েছিলেন, এ রকম কোনো নোটিশ তিনি পাননি। এরপর সেই নোটিশ হাতে এসে পৌঁছতেই মঙ্গলবার রাহুল জানিয়ে দিলেন সরকারি আদেশ মেনে নিয়ে তিনি ওই বাংলো খালি করে দেবেন।

কিন্তু লোকসভার সাবেক সাংসদের নতুন ঠিকানা কোথায় হবে! মনে করা হচ্ছে, এখন থেকে মা সোনিয়ার সঙ্গে ১০ জনপথের বাংলোয় থাকতে শুরু করতে পারেন রাহুল।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন