রোজা অবস্থায় ঋতুস্রাব শুরু বা শেষ হলে করণীয় কী?
যুগান্তর ডেস্ক
১১ এপ্রিল ২০২২, ১২:৪৪:৫৯ | অনলাইন সংস্করণ
প্রশ্ন: রমজান মাসে রোজারত অবস্থায় নারীদের ঋতুস্রাব শুরু হয়ে গেলে কিংবা ঋতুস্রাব থেকে পবিত্র হলে কী কী করণীয়?
উত্তর: সিয়ামরত অবস্থায় হায়েজ বা ঋতুস্রাব শুরু হলে রোজা ছেড়ে দেবে।
আর রোজার সঙ্গে যাতে মিলে না যায়, তাই উচিত হচ্ছে— গোপনে পানাহার করা। কেননা এ অবস্থায় রোজা রাখা হারাম আর হারামের সঙ্গে মিলে যায় এমন যে কোনো কাজ করাকেও অনেক ফুকাহারা নাজায়েজ বলেছেন। তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে, যাতে কোনো রোজারদের সামনে প্রকাশ্যে পানাহার না করা হয়।
অবশ্য রমজানের দিনেরবেলায় যদি কোনো নারীর হায়েজ/ ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায় এবং তিনি পবিত্র হয়ে যান তা হলে ওই দিনের অবশিষ্ট সময় তার জন্য পানাহার থেকে বিরত থাকা জরুরি। পরে ছুটে যাওয়া রোজার সঙ্গে শেষের দিনের রোজারও কাজ করতে হবে।
(হেদায়া ১/২২৫; কিফায়া ৩/২৮৩; ফাতহুল বারি ২/২৮২; হাশিয়াতুত ত্বহত্ববী আলা মারাকিল ফালাহ পৃ.৩৭০; আহসানুল ফাতাওয়া : ৪/৪২০)
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
রোজা অবস্থায় ঋতুস্রাব শুরু বা শেষ হলে করণীয় কী?
প্রশ্ন: রমজান মাসে রোজারত অবস্থায় নারীদের ঋতুস্রাব শুরু হয়ে গেলে কিংবা ঋতুস্রাব থেকে পবিত্র হলে কী কী করণীয়?
উত্তর: সিয়ামরত অবস্থায় হায়েজ বা ঋতুস্রাব শুরু হলে রোজা ছেড়ে দেবে।
আর রোজার সঙ্গে যাতে মিলে না যায়, তাই উচিত হচ্ছে— গোপনে পানাহার করা। কেননা এ অবস্থায় রোজা রাখা হারাম আর হারামের সঙ্গে মিলে যায় এমন যে কোনো কাজ করাকেও অনেক ফুকাহারা নাজায়েজ বলেছেন। তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে, যাতে কোনো রোজারদের সামনে প্রকাশ্যে পানাহার না করা হয়।
অবশ্য রমজানের দিনেরবেলায় যদি কোনো নারীর হায়েজ/ ঋতুস্রাব বন্ধ হয়ে যায় এবং তিনি পবিত্র হয়ে যান তা হলে ওই দিনের অবশিষ্ট সময় তার জন্য পানাহার থেকে বিরত থাকা জরুরি। পরে ছুটে যাওয়া রোজার সঙ্গে শেষের দিনের রোজারও কাজ করতে হবে।
(হেদায়া ১/২২৫; কিফায়া ৩/২৮৩; ফাতহুল বারি ২/২৮২; হাশিয়াতুত ত্বহত্ববী আলা মারাকিল ফালাহ পৃ.৩৭০; আহসানুল ফাতাওয়া : ৪/৪২০)