রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ২৩ ডিসেম্বর
যুগান্তর রিপোর্ট
২০ নভেম্বর ২০১৯, ২১:০১:৩৯ | অনলাইন সংস্করণ
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার জন্য ২৩ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বুধবার মামলার প্রতিবেদন দেয়ার দিন ছিল। কিন্তু এদিন সিআইডি পুলিশ তা দেয়নি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনছারী পরবর্তী ওই দিন ধার্য করেন।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৭ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়ে যায়। স্থানান্তরিক এসব টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।
ধারণা করা হয়, দেশের অভ্যন্তরের কোনো একটি চক্রের সহায়তায় এ অর্থ পাচার করা হয়েছে। রিজার্ভের এ অর্থ চুরি যাওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা বাদি হয়ে ওই বছরের ১৫ মার্চ রাজধানীর মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। মামলায় সরাসরি কাউকে আসামি করা হয়নি। পরদিন ১৬ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিদেন দেয়ার নির্দেশ দেন আদালত।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ২৩ ডিসেম্বর
বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার জন্য ২৩ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বুধবার মামলার প্রতিবেদন দেয়ার দিন ছিল। কিন্তু এদিন সিআইডি পুলিশ তা দেয়নি। এজন্য ঢাকা মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনছারী পরবর্তী ওই দিন ধার্য করেন।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক থেকে জালিয়াতি করে সুইফট কোডের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৭ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়ে যায়। স্থানান্তরিক এসব টাকা ফিলিপাইনে পাঠানো হয়।
ধারণা করা হয়, দেশের অভ্যন্তরের কোনো একটি চক্রের সহায়তায় এ অর্থ পাচার করা হয়েছে। রিজার্ভের এ অর্থ চুরি যাওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা বাদি হয়ে ওই বছরের ১৫ মার্চ রাজধানীর মতিঝিল থানায় মামলাটি করেন। মামলায় সরাসরি কাউকে আসামি করা হয়নি। পরদিন ১৬ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিদেন দেয়ার নির্দেশ দেন আদালত।