আলুর বস্তায় মিলল ১০ হাজার পিস ইয়াবা!
কক্সবাজারের টেকনাফে সন্দেহভাজন তিন পথচারীকে তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা পেয়েছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। রোববার ভোরে টেকনাফের বিসিজি স্টেশন এলাকার মিঠাপানির ছড়া এলাকা থেকে ওই পথচারীদের সঙ্গে থাকা আলুর বস্তা থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও তাদের দেহের বিভিন্ন স্থান হতে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
রোববার বিকালে কোস্ট গার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার বিএন এম হায়াত ইবনে সিদ্দিক যুগান্তরকে এ তথ্য জানান।
আটককৃতরা হলেন নসুরুল্লাহ, নইমুল্লাহ পিতা মৃত রমিদুল্লাহ, শফিক আলম।
লে. কমান্ডার বিএন এম হায়াত ইবনে সিদ্দিক জানান, জব্দৃকত ইয়াবা ও আটককৃত ইয়াবা পাচারকারীদের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর আওতাভুক্ত এলাকা সমূহে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, জননিরাপত্তার পাশাপাশি বনদস্যুতা, ডাকাতি দমন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ রোধে কোস্ট গার্ডের জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে, নিয়মিত অভিযান অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
আলুর বস্তায় মিলল ১০ হাজার পিস ইয়াবা!
কক্সবাজারের টেকনাফে সন্দেহভাজন তিন পথচারীকে তল্লাশি করে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা পেয়েছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। রোববার ভোরে টেকনাফের বিসিজি স্টেশন এলাকার মিঠাপানির ছড়া এলাকা থেকে ওই পথচারীদের সঙ্গে থাকা আলুর বস্তা থেকে ১০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও তাদের দেহের বিভিন্ন স্থান হতে ১০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।
রোববার বিকালে কোস্ট গার্ড সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার বিএন এম হায়াত ইবনে সিদ্দিক যুগান্তরকে এ তথ্য জানান।
আটককৃতরা হলেন নসুরুল্লাহ, নইমুল্লাহ পিতা মৃত রমিদুল্লাহ, শফিক আলম।
লে. কমান্ডার বিএন এম হায়াত ইবনে সিদ্দিক জানান, জব্দৃকত ইয়াবা ও আটককৃত ইয়াবা পাচারকারীদের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর আওতাভুক্ত এলাকা সমূহে আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ, জননিরাপত্তার পাশাপাশি বনদস্যুতা, ডাকাতি দমন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ রোধে কোস্ট গার্ডের জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে, নিয়মিত অভিযান অব্যাহত আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।