ইউএনও ওয়াহিদা ওএসডি, স্বামী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে
যুগান্তর রিপোর্ট
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০, ১৭:১৯:৫৮ | অনলাইন সংস্করণ
দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুতর আহত দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমকে বদলি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। একই সঙ্গে রংপুরের পীরগঞ্জে ইউএনও হিসেবে কর্মরত তার স্বামী মো.মেসবাউল হোসেনকেও ঢাকায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বুধবার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানায়।
গত ২ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা ইউএনওর সরকারি বাসায় ঢুকে ওয়াহিদা খানম ও তাঁর বাবা ওমর আলীকে (৭০) হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়। বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালে ওয়াহিদা খানমের চিকিৎসা চলছে।
এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তিকে আটক করা হলেও সর্বশেষ পুলিশের তদন্ত বলছে, ইউএনও ওয়াহিদা খানমের অফিসের চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী এই হামলা চালিয়েছেন। ওই কর্মচারীর নাম মো. রবিউল ইসলাম। তাঁকেও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
ওয়াহিদা খানম ৩১ তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। তার স্বামী মেসবাউল হোসেনও একই ব্যাচে একই ক্যাডারের কর্মকর্তা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ইউএনও ওয়াহিদা ওএসডি, স্বামী স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে
দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুতর আহত দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমকে বদলি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে। একই সঙ্গে রংপুরের পীরগঞ্জে ইউএনও হিসেবে কর্মরত তার স্বামী মো.মেসবাউল হোসেনকেও ঢাকায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় গত বুধবার এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানায়।
গত ২ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা ইউএনওর সরকারি বাসায় ঢুকে ওয়াহিদা খানম ও তাঁর বাবা ওমর আলীকে (৭০) হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়। বর্তমানে ঢাকার আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালে ওয়াহিদা খানমের চিকিৎসা চলছে।
এই ঘটনায় একাধিক ব্যক্তিকে আটক করা হলেও সর্বশেষ পুলিশের তদন্ত বলছে, ইউএনও ওয়াহিদা খানমের অফিসের চতুর্থ শ্রেণির এক কর্মচারী এই হামলা চালিয়েছেন। ওই কর্মচারীর নাম মো. রবিউল ইসলাম। তাঁকেও পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে।
ওয়াহিদা খানম ৩১ তম বিসিএসে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা। তার স্বামী মেসবাউল হোসেনও একই ব্যাচে একই ক্যাডারের কর্মকর্তা।