সশস্ত্র বাহিনীর শহিদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহিদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
রোববার ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি এদিন সকাল ৮টায় শহিদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার দেয়। রাষ্ট্রপতি সেখানে দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি শিখা অর্নিবাণে এসে পৌঁছলে তিন বাহিনীর প্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার তাকে স্বাগত জানান।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। এই আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই ঐতিহাসিক দিনটিকে প্রতি বছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সশস্ত্র বাহিনীর শহিদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহিদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
রোববার ঢাকা সেনানিবাসে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান তিনি।
সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি এদিন সকাল ৮টায় শহিদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
এ সময় তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল তাকে গার্ড অব অনার দেয়। রাষ্ট্রপতি সেখানে দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি শিখা অর্নিবাণে এসে পৌঁছলে তিন বাহিনীর প্রধান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার তাকে স্বাগত জানান।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন এই দিনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর সমন্বয়ে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গঠিত হয় এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ওপর সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। এই আক্রমণ মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে ত্বরান্বিত করে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এই ঐতিহাসিক দিনটিকে প্রতি বছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হয়।