নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ
যুগান্তর প্রতিবেদন
২০ জুন ২০২২, ২২:৩০:২৯ | অনলাইন সংস্করণ
উচ্চ আদালতে জামিনের আদেশ থাকার পরও এক আসামিকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিন্নাৎ জাহান। হাইকোর্ট নিঃশর্ত ক্ষমার বিষয়টি গ্রহণ করে তাকে ভবিষ্যতে সতর্ক হয়ে বিচারিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবুল হাশেম ও আসামি পক্ষে মো. সারওয়ার আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
আইনজীবীরা জানান, জাল ডলারের মামলায় আসামি জাকিরুলকে রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওই জামিনে কারামুক্ত হন আসামি জাকিরুল। পরে হাইকোর্টের দেওয়া ওই জামিনাদেশ বাতিল করেন জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিন্নাৎ জাহান ঝুনু।
বিষয়টি নজরে এলে তলব করা হয় অধস্তন আদালতের ওই বিচারককে। উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে ওই বিচারক জামিন বাতিলের বিষয়ে কোনো সুদত্তর দিতে পারেননি। পরে নিঃশর্ত ক্ষমা চান। হাইকোর্ট নিঃশর্ত ক্ষমার বিষয়টি গ্রহণ করে তাকে ভবিষ্যতে সতর্ক হয়ে বিচারিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ
উচ্চ আদালতে জামিনের আদেশ থাকার পরও এক আসামিকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় হাইকোর্টে নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিন্নাৎ জাহান। হাইকোর্ট নিঃশর্ত ক্ষমার বিষয়টি গ্রহণ করে তাকে ভবিষ্যতে সতর্ক হয়ে বিচারিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দিয়েছেন।
সোমবার বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবুল হাশেম ও আসামি পক্ষে মো. সারওয়ার আলম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
আইনজীবীরা জানান, জাল ডলারের মামলায় আসামি জাকিরুলকে রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামিন দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওই জামিনে কারামুক্ত হন আসামি জাকিরুল। পরে হাইকোর্টের দেওয়া ওই জামিনাদেশ বাতিল করেন জামালপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ জিন্নাৎ জাহান ঝুনু।
বিষয়টি নজরে এলে তলব করা হয় অধস্তন আদালতের ওই বিচারককে। উচ্চ আদালতে হাজির হয়ে ওই বিচারক জামিন বাতিলের বিষয়ে কোনো সুদত্তর দিতে পারেননি। পরে নিঃশর্ত ক্ষমা চান। হাইকোর্ট নিঃশর্ত ক্ষমার বিষয়টি গ্রহণ করে তাকে ভবিষ্যতে সতর্ক হয়ে বিচারিক দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।