মিরপুর রোডে বিস্ফোরণ: শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়ায় শঙ্কামুক্ত নন ৬ জন
jugantor
মিরপুর রোডে বিস্ফোরণ: শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়ায় শঙ্কামুক্ত নন ৬ জন

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

০৬ মার্চ ২০২৩, ২১:০৮:১৬  |  অনলাইন সংস্করণ

ঢাকার মিরপুর রোডে সুকন্যা টাওয়ারের কাছে তিনতলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতদের মধ্যে দগ্ধ ছয়জনের অবস্থা শঙ্কামুক্ত নয় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

ওই ছয়জন ভর্তি আছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এছাড়া আহত আরও চারজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং দুজন পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থাও ভালো নয়।

রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে তিনতলা শিরিন ভবনের তৃতীয় তলায় ওই বিস্ফোরণে ভবনের দেয়ালের আংশিক ধসে পড়ে, ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের আরেকটি ভবন।

দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তিনজনের। আহত ৩০ থেকে ৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ঘটনার পরপরই। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

আর দগ্ধ এবং গুরুতর আহত ১২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বেসরকারি হাসপাতাল পপুলারে ভর্তি করা হয়।

বিস্ফোরণের পর আগুনে দগ্ধ নূর নবী, আকবর আলী, আশরাফুজামান, আশা, হাবিবুর রহমান এবং জহুর আলী নামে ছয়জন এখন ভর্তি আছেন বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।

তাদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়ায় কেউ শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, তাদের মেজর বার্ন, ইনহেশন বার্ন রয়েছে। সবাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। তাদের শরীরের ৩৮ থেকে ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে। যেখানে ১৫ শতাংশের বেশি পুড়লেই ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। প্রয়োজনে তাদের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হবে।

মিরপুর রোডে বিস্ফোরণ: শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়ায় শঙ্কামুক্ত নন ৬ জন

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
০৬ মার্চ ২০২৩, ০৯:০৮ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

ঢাকার মিরপুর রোডে সুকন্যা টাওয়ারের কাছে তিনতলা ভবনে ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনায় আহতদের মধ্যে দগ্ধ ছয়জনের অবস্থা শঙ্কামুক্ত নয় বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।

ওই ছয়জন ভর্তি আছেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। এছাড়া আহত আরও চারজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং দুজন পপুলার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। তাদের মধ্যে দুজনের অবস্থাও ভালো নয়।

রোববার বেলা পৌনে ১১টার দিকে তিনতলা শিরিন ভবনের তৃতীয় তলায় ওই বিস্ফোরণে ভবনের দেয়ালের আংশিক ধসে পড়ে, ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের আরেকটি ভবন।

দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তিনজনের। আহত ৩০ থেকে ৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ঘটনার পরপরই। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

আর দগ্ধ এবং গুরুতর আহত ১২ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট ও বেসরকারি হাসপাতাল পপুলারে ভর্তি করা হয়।

বিস্ফোরণের পর আগুনে দগ্ধ নূর নবী, আকবর আলী, আশরাফুজামান, আশা, হাবিবুর রহমান এবং জহুর আলী নামে ছয়জন এখন ভর্তি আছেন বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।

তাদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়ায় কেউ শঙ্কামুক্ত নন বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের সমন্বয়ক ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, তাদের মেজর বার্ন, ইনহেশন বার্ন রয়েছে। সবাই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। তাদের শরীরের ৩৮ থেকে ৪০ শতাংশ পুড়ে গেছে। যেখানে ১৫ শতাংশের বেশি পুড়লেই ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। প্রয়োজনে তাদের আইসিইউতে স্থানান্তর করা হবে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও খবর