নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী
jugantor
নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

১৯ মার্চ ২০২৩, ১৬:০৩:৫৯  |  অনলাইন সংস্করণ

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রমজানে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। সরকারের কাছে যে মজুত আছে, তাতে কোনোভাবেই দাম বাড়বে না। যদি কেউ সুযোগ নেয় (দাম বাড়ায়), তা হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রোববার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের সভাশেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, রমজানে, তেল, চিনি, ছোলাসহ যা প্রয়োজন, এখন মজুত আছে তার দেড় গুণ। তাই দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। কেউ বাড়ানোর চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রমজানে অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য চিনি যথেষ্ট মজুত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিনির শুল্ক ছাড় দেওয়ার কারণে কেজিতে ৪ টাকার মতো ছাড় পাওয়া যাবে। আমরা ব্যবসায়ীদের চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমানোর অনুরোধ করছি। তারা আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন। আশা করি রোজার প্রথম সপ্তাহেই চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমবে।

এ ছাড়া দেশে প্রচুর ভোজ্যতেলের মজুত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভয়ের কোনো কারণ নেই।

মুরগির দাম এখন বাড়তির দিকে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এটা যাতে করে রমজান মাসে সহনীয় থাকে, সে জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। এটা আর বাড়বে না। এফবিসিসিআই এবং ব্যবসায়ী নেতারাও কথা দিয়েছেন জিনিসপত্রের দাম আর বাড়বে না।

সারা দেশ থেকে রাজধানীতে পণ্য আনার সময় পথে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান টিপু মুনশি।

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কারণ নেই: বাণিজ্যমন্ত্রী

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
১৯ মার্চ ২০২৩, ০৪:০৩ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রমজানে জিনিসপত্রের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে। দাম বৃদ্ধি নিয়ে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। সরকারের কাছে যে মজুত আছে, তাতে কোনোভাবেই দাম বাড়বে না। যদি কেউ সুযোগ নেয় (দাম বাড়ায়), তা হলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

রোববার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের সভাশেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী। 

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, রমজানে, তেল, চিনি, ছোলাসহ যা প্রয়োজন, এখন মজুত আছে তার দেড় গুণ। তাই দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। কেউ বাড়ানোর চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রমজানে অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য চিনি যথেষ্ট মজুত আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, চিনির শুল্ক ছাড় দেওয়ার কারণে কেজিতে ৪ টাকার মতো ছাড় পাওয়া যাবে। আমরা ব্যবসায়ীদের চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমানোর অনুরোধ করছি। তারা আমাদের সঙ্গে একমত হয়েছেন। আশা করি রোজার প্রথম সপ্তাহেই চিনির দাম কেজিতে ৫ টাকা কমবে।

এ ছাড়া দেশে প্রচুর ভোজ্যতেলের মজুত রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভয়ের কোনো কারণ নেই।

মুরগির দাম এখন বাড়তির দিকে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এটা যাতে করে রমজান মাসে সহনীয় থাকে, সে জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করা হয়েছে। এটা আর বাড়বে না। এফবিসিসিআই এবং ব্যবসায়ী নেতারাও কথা দিয়েছেন জিনিসপত্রের দাম আর বাড়বে না।

সারা দেশ থেকে রাজধানীতে পণ্য আনার সময় পথে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান টিপু মুনশি।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন