অর্থ আত্মসাতের দায়ে ঢামেক কর্মচারীর ১০ বছর জেল
টিকিট বিক্রি ও রোগী ভর্তির ৩০ লাখ টাকা আত্মসাতের দায়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সাবেক রেকর্ড কিপার ও টিকিট কাউন্টার ইনচার্জ আজিজুল হক ভূঁইয়াকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান বুধবার এ রায় দেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আজিজুল হক ভূঁইয়াকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যা দিতে না পারলে তাকে আরও তিন মাস সাজা খাটতে হবে। এ ছাড়া তার আত্মসাৎ করা অর্থের সমপরিমাণ, অর্থাৎ ৩০ লাখ ৫০ হাজার ৬০১ টাকা জরিমানা করেন আদালত, যা ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পাবে বলে রায়ে জানানো হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আজিজুল হক পলাতক থাকায় বিচারক তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন বলে আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাইফুল ইসলাম মিঠু জানিয়েছেন।
৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর আজিজুল হক ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম। তদন্ত করে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কমিশনের উপসহকারী পরিচালক নূরুল ইসলাম অভিযোগপত্র জমা দেন।
সেখানে বলা হয়, আজিজুল ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে টিকিট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকার সময় টিকিট বিক্রির ১৫ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫৫ টাকা এবং রোগী ভর্তির ১৪ লাখ ৯০ হাজার ৯৬৪ টাকা আত্মসাৎ করেন।
২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামির বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় ১৮ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১৭ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
অর্থ আত্মসাতের দায়ে ঢামেক কর্মচারীর ১০ বছর জেল
যুগান্তর প্রতিবেদন
৩০ আগস্ট ২০২৩, ১৬:১২:৪০ | অনলাইন সংস্করণ
টিকিট বিক্রি ও রোগী ভর্তির ৩০ লাখ টাকা আত্মসাতের দায়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সাবেক রেকর্ড কিপার ও টিকিট কাউন্টার ইনচার্জ আজিজুল হক ভূঁইয়াকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান বুধবার এ রায় দেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আজিজুল হক ভূঁইয়াকে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে, যা দিতে না পারলে তাকে আরও তিন মাস সাজা খাটতে হবে। এ ছাড়া তার আত্মসাৎ করা অর্থের সমপরিমাণ, অর্থাৎ ৩০ লাখ ৫০ হাজার ৬০১ টাকা জরিমানা করেন আদালত, যা ঢামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পাবে বলে রায়ে জানানো হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আজিজুল হক পলাতক থাকায় বিচারক তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন বলে আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাইফুল ইসলাম মিঠু জানিয়েছেন।
৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর আজিজুল হক ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক নুরুল ইসলাম। তদন্ত করে ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কমিশনের উপসহকারী পরিচালক নূরুল ইসলাম অভিযোগপত্র জমা দেন।
সেখানে বলা হয়, আজিজুল ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে টিকিট কাউন্টারের দায়িত্বে থাকার সময় টিকিট বিক্রির ১৫ লাখ ৫৯ হাজার ৬৫৫ টাকা এবং রোগী ভর্তির ১৪ লাখ ৯০ হাজার ৯৬৪ টাকা আত্মসাৎ করেন।
২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আসামির বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলায় ১৮ সাক্ষীর মধ্যে বিভিন্ন সময় ১৭ জন আদালতে সাক্ষ্য দেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023