ঢাকা শিশু হাসপাতালে ‘চোর সন্দেহে’ যুবককে পিটিয়ে হত্যা
jugantor
ঢাকা শিশু হাসপাতালে ‘চোর সন্দেহে’ যুবককে পিটিয়ে হত্যা

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

২৬ মার্চ ২০২৩, ১৯:৩৬:৩৫  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে ঢাকা শিশু হাসপাতালে ‘চোর সন্দেহে’ এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পাওয়া গেছে। তার নাম মো. মামুন। তিনি মিরপুর এলাকার বাসিন্দা ও পেশায় চা বিক্রেতা ছিলেন।

রোববার দুপুর ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। লাশ উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। নিহতের বাবার নাম মৃত ফজলুল হক।

এ ঘটনায়শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন নিহত মামুনের বড় ভাই মো.মাসুদ রানা।

জানা গেছে, নিহত মামুন শেরেবাংলা নগর থানাধীনশিশু হাসপাতালের সামনে ঘোরাফেরা করার সময় তাকে চোর সন্দেহে মারধর করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার সত্যতা যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেনশেরেবাংলা থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া।

এ ঘটনার পর শিশু হাসপাতালে যান ওসি উৎপল বড়ুয়া। হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখার পর ওসি বলেন, ‘এখন কিছু বলা যাবে না। আমরা কাজ করছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’

মামুনকে মারধরের কারণ ও সিসিটিভির ফুটেজে কী দেখলেন- সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ওসি বলেন, মারধরের কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি। সিসিটিভি ফুটেজ পেয়েছি। আমরা ফুটেজ বিশ্লেষণ করছি।ঘটনাটিতদন্ত করছি।এ ছাড়াদোষীদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।

ঢাকা শিশু হাসপাতালে ‘চোর সন্দেহে’ যুবককে পিটিয়ে হত্যা

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
২৬ মার্চ ২০২৩, ০৭:৩৬ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে ঢাকা শিশু হাসপাতালে ‘চোর সন্দেহে’ এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার খবর পাওয়া গেছে। তার নাম মো. মামুন। তিনি মিরপুর এলাকার বাসিন্দা ও পেশায় চা বিক্রেতা ছিলেন।

রোববার দুপুর ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। লাশ উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। নিহতের বাবার নাম মৃত ফজলুল হক। 

এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন নিহত মামুনের বড় ভাই মো. মাসুদ রানা।

জানা গেছে, নিহত মামুন শেরেবাংলা নগর থানাধীন শিশু হাসপাতালের সামনে ঘোরাফেরা করার সময় তাকে চোর সন্দেহে মারধর করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। 

চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যার সত্যতা যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা থানার ওসি উৎপল বড়ুয়া।

এ ঘটনার পর শিশু হাসপাতালে যান ওসি উৎপল বড়ুয়া। হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখার পর ওসি বলেন, ‘এখন কিছু বলা যাবে না। আমরা কাজ করছি। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানানো হবে।’ 

মামুনকে মারধরের কারণ ও সিসিটিভির ফুটেজে কী দেখলেন- সাংবাদিকরা জানতে চাইলে ওসি বলেন, মারধরের কারণ সম্পর্কে জানা যায়নি। সিসিটিভি ফুটেজ পেয়েছি। আমরা ফুটেজ বিশ্লেষণ করছি।ঘটনাটি তদন্ত করছি।এ ছাড়া দোষীদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন