আগামী বছর ‘বিশ্ব শান্তি সম্মেলন’ আয়োজন করবে বাংলাদেশ
যুগান্তর রিপোর্ট
০১ ডিসেম্বর ২০২০, ১৮:০৬:৫০ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্বজুড়ে শান্তি ও সহনশীলতার সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করতে আগামী বছর ‘বিশ্ব শান্তি সম্মেলন’ আয়োজন করবে বাংলাদেশ। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে মঙ্গলবার ভার্চুয়াল ‘বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা জানান মন্ত্রী।
ড. মোমেন বলেন, সংঘাত নিরসনে আলোচনা, কূটনীতি ও শান্তিপূর্ণ উপায়ের পথনির্দেশক ছিলেন বঙ্গবন্ধু। বর্ণ, জাতি পরিচয়, ধর্ম, নির্বিশেষে সবাইকে দৃঢ়ভাবে সহনশীলতার সংস্কৃতি ধারণ করতে হবে। ‘বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ’-এর প্রথম দিনে আজ (মঙ্গলবার) প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন আগামী মাসে বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন। আগামী বছর জুড়ে প্রতি মাসে দেশ-বিদেশের বিশিষ্টজনেরা এই লেকচারে অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শান্তি ছাড়া কোনো উন্নয়ন ঘটতে পারে না। আর অশান্তি তখনই তৈরি হয় যখন ভিন্ন বিশ্বাস ও মতের মধ্যে সহনশীলতার ঘাটতি দেখা যায়। এজন্য মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার পেছনে অসহনশীলতাকে দায়ী করেন ড. মোমেন।
‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’- বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ এখনও এই নীতি মেনে সংঘাত ও যুদ্ধের বিরোধিতা করে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
আগামী বছর ‘বিশ্ব শান্তি সম্মেলন’ আয়োজন করবে বাংলাদেশ
বিশ্বজুড়ে শান্তি ও সহনশীলতার সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করতে আগামী বছর ‘বিশ্ব শান্তি সম্মেলন’ আয়োজন করবে বাংলাদেশ। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হবে বলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন জানিয়েছেন।
মুজিববর্ষ উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে মঙ্গলবার ভার্চুয়াল ‘বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে একথা জানান মন্ত্রী।
ড. মোমেন বলেন, সংঘাত নিরসনে আলোচনা, কূটনীতি ও শান্তিপূর্ণ উপায়ের পথনির্দেশক ছিলেন বঙ্গবন্ধু। বর্ণ, জাতি পরিচয়, ধর্ম, নির্বিশেষে সবাইকে দৃঢ়ভাবে সহনশীলতার সংস্কৃতি ধারণ করতে হবে। ‘বঙ্গবন্ধু লেকচার সিরিজ’-এর প্রথম দিনে আজ (মঙ্গলবার) প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন আগামী মাসে বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন। আগামী বছর জুড়ে প্রতি মাসে দেশ-বিদেশের বিশিষ্টজনেরা এই লেকচারে অংশ নেবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শান্তি ছাড়া কোনো উন্নয়ন ঘটতে পারে না। আর অশান্তি তখনই তৈরি হয় যখন ভিন্ন বিশ্বাস ও মতের মধ্যে সহনশীলতার ঘাটতি দেখা যায়। এজন্য মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার পেছনে অসহনশীলতাকে দায়ী করেন ড. মোমেন।
‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’- বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ এখনও এই নীতি মেনে সংঘাত ও যুদ্ধের বিরোধিতা করে।