সুইস ব্যাংকসহ বিদেশে ৬৯ অর্থপাচারকারীর তথ্য হাইকোর্টে
যুগান্তর প্রতিবেদন
২৬ জানুয়ারি ২০২২, ১৭:২৩:৫৮ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থপাচারের সঙ্গে জড়িত ৬৯ বাংলাদেশির তথ্য হাইকোর্টে দাখিল করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইনটেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সুইস ব্যাংকসহ বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরানো তথ্যও দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে বলে বুধবার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক জানিয়েছেন।
হাইকোর্টের দেওয়া অর্থপাচারকারীর তালিকায় নাম রয়েছে বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টুর দুই ছেলে তাফসির আউয়াল ও তাবিথ আউয়াল।
এর আগে বাংলাদেশ থেকে বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক বিশেষ করে সুইস ব্যাংকসহ সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১২ ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ৩১০ কোটি ৮০ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৮ টাকা পাচারের তথ্য দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গত ১৭ অক্টোবরের হাইকোর্টে এ প্রতিবেদন দেয় সিআইডি।
অপরদিকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আরও সময় নেয় বিএফআইইউ এবং দুদক। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ (২৬ জানুয়ারি) বিএফআইইউ তাদের প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দিল।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সুইস ব্যাংকসহ বিদেশে ৬৯ অর্থপাচারকারীর তথ্য হাইকোর্টে
অর্থপাচারের সঙ্গে জড়িত ৬৯ বাংলাদেশির তথ্য হাইকোর্টে দাখিল করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইনটেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। সুইস ব্যাংকসহ বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফেরানো তথ্যও দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে বলে বুধবার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক জানিয়েছেন।
হাইকোর্টের দেওয়া অর্থপাচারকারীর তালিকায় নাম রয়েছে বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টুর দুই ছেলে তাফসির আউয়াল ও তাবিথ আউয়াল।
এর আগে বাংলাদেশ থেকে বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক বিশেষ করে সুইস ব্যাংকসহ সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, দুবাই ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে ১২ ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ৩১০ কোটি ৮০ লাখ ১৪ হাজার ৭৪৮ টাকা পাচারের তথ্য দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গত ১৭ অক্টোবরের হাইকোর্টে এ প্রতিবেদন দেয় সিআইডি।
অপরদিকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আরও সময় নেয় বিএফআইইউ এবং দুদক। এর পরিপ্রেক্ষিতে আজ (২৬ জানুয়ারি) বিএফআইইউ তাদের প্রতিবেদন হাইকোর্টে জমা দিল।